সুনামগঞ্জ , শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫ , ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সড়ক নিরাপদ হবে কবে? গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তিতে গ্রাফিতি প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন দুই শিক্ষার্থী সিলেট বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে কর্মচারী নিহত দেশে যেন উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিতে না পারে : তারেক রহমান পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত জামালগঞ্জের ৬ ইউনিয়নে বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘিরে সমালোচনা বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে বিজয়ী করতে হবে : আনিসুল হক হাওরের উন্নয়নে সঠিক পরিকল্পনা চাই: সালেহিন চৌধুরী শুভ ১০২ এসিল্যান্ড বিভাগীয় কমিশনারের অধীনে ন্যস্ত ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সাচনা বাজারের হাসপাতাল চালুর দাবি অদম্য মেধাবী অর্পা’র স্বপ্নযাত্রা কি থেমে যাবে? গভীর সংস্কার না করলে স্বৈরাচার ফিরে আসবে : প্রধান উপদেষ্টা সাগরপথে ইউরোপে যান সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠনের প্রতিবাদে ‘সাধারণ শিক্ষার্থী’দের বিক্ষোভ জগন্নাথপুরে ৩ আসামি গ্রেফতার হাওরে পানি নেই, সংকটে কৃষি ও মৎস্য সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা নিভে গেল আরও এক শিক্ষার্থীর জীবন প্রদীপ খেলাধুলাই পারে মাদকের ছোবল থেকে যুবসমাজকে রক্ষা করতে : কয়ছর এম আহমদ

শাল্লায় দুই শিক্ষককে বিদায় সংবর্ধনা

  • আপলোড সময় : ০১-১০-২০২৪ ০৮:১৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-১০-২০২৪ ০৮:১৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
শাল্লায় দুই শিক্ষককে বিদায় সংবর্ধনা
স্টাফ রিপোর্টার :: শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজ থেকে অবসরে গেলেন দু’জন শিক্ষক। তাদের মধ্যে ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস ও বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম। ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজ প্রাঙ্গণে অধ্যক্ষ আব্দুস শহীদের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক এনামুল হকের সঞ্চালনায় বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের বক্তব্য রাখেন সহকারী অধ্যাপক বিশ্বনাথ দাস, প্রভাষক বিজন কান্তি রায়, রেন্টু কুমার বৈষ্ণব, মহিতোষ সরকার, অফিস সহকারী দিলীপ কুমার দাসসহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বক্তারা বলেন, ১৯৮৬ সালে কলেজ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করে গেছেন। তিনি শুধু একজন শিক্ষকই নন, তিনি এক ইতিহাস। তরুণ কান্তি দাস সত্যিকারের একজন আলোকিত শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি সামাজিকভাবেও বিভিন্ন সংগঠনে দায়িত্ব পালন করে গেছেন। আমাদের জন্য তিনি একজন পথের দিশারী। অন্যদিকে অধ্যাপক শহিদুল ইসলামও নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করে গেছেন। এই দু’জন শিক্ষকের বিদায়ী অনুষ্ঠানে অনেকে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। জানা যায়, ১৯৮৬ সালে তৎকালীন ইউএনও এমএ সবুরের হাতধরে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। পরে ২০১৬ সালে সুনামগঞ্জ-২ আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত শাল্লা ডিগ্রি কলেজটিকে সরকারিকরণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেই মোতাবেক ২০১৮ সালে কলেজটি সরকারি ডিগ্রি কলেজের স্বীকৃতি পায়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
সড়ক নিরাপদ হবে কবে?

সড়ক নিরাপদ হবে কবে?