সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের কাছে দায়িত্ব হস্থান্তর ফেব্রুয়ারিতে মহোৎসবের নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা এক ইউপি সদস্য ১৩ প্রকল্পের সভাপতি! জমে উঠেছে দিরাই বাজার মহাজন সমিতির নির্বাচন দুর্ঘটনায় জেলা প্রশাসনের দুই কর্মীর মৃত্যু, চালকের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন তারেক রহমান দ্রুত দেশে ফিরবেন : লুৎফুজ্জামান বাবর দুর্গম হাওরের ২২ হাজার শিশুকে সাঁতার শিখাচ্ছে সরকার পরবর্তীতে আমরা প্রত্যেকেই টার্গেট হব : নাহিদ ইসলাম দায়িত্ব নিয়েই নেপালে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেন সুশীলা কার্কি আন্তর্জাতিক নির্মল বায়ু দিবস পালিত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই সড়ক দুর্ঘটনায় জেলা প্রশাসনের দুই কর্মী নিহত সুশীলা কার্কিকে নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা তাহিরপুরে বিএনপি নেতার ওপর হামলাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন তাহিরপুরে হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সম্মেলন সম্পন্ন আইসিইউ চালু হবে কবে? জাতীয় নির্বাচনের ‘টেস্ট’ ছিল ডাকসু, ভালোভাবে উত্তরণ : প্রেস সচিব শস্যবীমা : কৃষক ও অর্থনীতির নিরাপত্তা কুরবাননগর ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন সম্পন্ন বিশ্বম্ভরপুরে বিএনপি নেতা অ্যাড. আব্দুল হকের গণসংযোগ

মাইজবাড়িতে ‘ভাইয়াপি রোয়া উৎসব’

  • আপলোড সময় : ০২-০১-২০২৫ ০৯:৩২:২৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০২-০১-২০২৫ ০৯:৩২:২৫ পূর্বাহ্ন
মাইজবাড়িতে ‘ভাইয়াপি রোয়া উৎসব’
স্টাফ রিপোর্টার :: সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার কুরবাননগর ইউনিয়নের মাইজবাড়িতে এলাকাবাসীর উদ্যোগে ‘ভাইয়াপি রোয়া উৎসব’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার মাইজবাড়ির পশ্চিমপাড়া মসজিদ সংলগ্ন জমিতে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। মাইজবাড়ির বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম জানান, এ বছর মসজিদের এই জমিটি লিজ আনা হয়েছে ৫ জনের অধীনে। তারা হলেন- জহুর উদ্দিন, ছয়ফুল, ময়মা, সুমন ও আমিরুল। জমিটি তাদের নামে লিজ আনা হলেও গ্রামবাসী সবাই মিলে ওই জমিতে কাজ করেছেন। মাইজবাড়ি গ্রামের পশ্চিমপাড়াবাসী নতুন বছরের প্রথম দিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বোরো ধানের রোপণ উৎসবে মেতে ওঠেন। ১৪ কেয়ার জমিনে কৃষক-সাধারণ মানুষসহ মোট ৯০ জন ছিলেন। তারা বাদ্যের তালে তালে আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করেছেন। এলাকার ছোট-বড় সবাই একত্রিত হয়ে কঠিন কাজকে সহজ করা যায় তা আজকে প্রমাণ দিলেন। শফিকুল ইসলাম বলেন, এই উৎসবে চল্লিশ-পঞ্চাশ বছর আগের কথা মনে করিয়ে দেয়। ঐতিহ্যবাহী এই ধরনের উৎসব আগে সমগ্র সুনামগঞ্জ জেলায় প্রচলিত ছিল। কালের বিবর্তনে এগুলো এখন মানুষের কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। আমরা শুনতাম আগের বাপ-চাচা, দাদা-নানারা এমন উৎসবের আয়োজন করতেন। তারা সবাই একসাথে কাজ করতেন। তা আজকে আমরা নিজ চোখে দেখে আপ্লুত হয়েছি। বোরো ধানের চারা রোপণ শেষে এলাকাবাসীর জন্য ছিল ভুরিভোজের আয়োজন। এসময় তারা একসাথে দুপুরের খাবার খেয়েছেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স