সুনামগঞ্জ , শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫ , ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সড়ক নিরাপদ হবে কবে? গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তিতে গ্রাফিতি প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন দুই শিক্ষার্থী সিলেট বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে কর্মচারী নিহত দেশে যেন উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিতে না পারে : তারেক রহমান পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত জামালগঞ্জের ৬ ইউনিয়নে বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘিরে সমালোচনা বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে বিজয়ী করতে হবে : আনিসুল হক হাওরের উন্নয়নে সঠিক পরিকল্পনা চাই: সালেহিন চৌধুরী শুভ ১০২ এসিল্যান্ড বিভাগীয় কমিশনারের অধীনে ন্যস্ত ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সাচনা বাজারের হাসপাতাল চালুর দাবি অদম্য মেধাবী অর্পা’র স্বপ্নযাত্রা কি থেমে যাবে? গভীর সংস্কার না করলে স্বৈরাচার ফিরে আসবে : প্রধান উপদেষ্টা সাগরপথে ইউরোপে যান সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠনের প্রতিবাদে ‘সাধারণ শিক্ষার্থী’দের বিক্ষোভ জগন্নাথপুরে ৩ আসামি গ্রেফতার হাওরে পানি নেই, সংকটে কৃষি ও মৎস্য সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা নিভে গেল আরও এক শিক্ষার্থীর জীবন প্রদীপ খেলাধুলাই পারে মাদকের ছোবল থেকে যুবসমাজকে রক্ষা করতে : কয়ছর এম আহমদ
বাঁধের কাজে করুণ দশায় উদ্বেগ

শান্তিগঞ্জে বাঁধ পরিদর্শনে হাওর বাঁচাও আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ

  • আপলোড সময় : ০৬-০২-২০২৫ ১১:৩৩:৩৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৬-০২-২০২৫ ১১:৩৩:৩৬ অপরাহ্ন
শান্তিগঞ্জে বাঁধ পরিদর্শনে হাওর বাঁচাও আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ
স্টাফ রিপোর্টার :: শান্তিগঞ্জ উপজেলার খাই হাওরের বিভিন্ন বাঁধের কাজ পরিদর্শন করেছেন হাওর বাঁচাও আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ। বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার দরগাপাশা ইউনিয়নের খাই হাওরের ১নং পিআইসি পরিদর্শনে যান তারা। এ সময় বাঁধের কাজে করুণ দশায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন। পরিদর্শন দলে ছিলেন হাওর বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজন সেন রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একে কুদরত পাশা, সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সভাপতি ইয়াকুব বখত বাহলুল, শান্তিগঞ্জ উপজেলা সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ। এ সময় তারা বাঁধের কাজের সাথে সম্পৃক্ত পিআইসি সদস্য, হাওরপাড়ের কৃষকদের সাথে কথা বলেন। উপজেলার ১ নং পিআইসিতে গিয়ে কাজের করুণ দশা দেখা যায়। বাঁধের কোথাও কোথাও উঁচু জায়গা কেটে সমান করা হয়েছে। কিছু জায়গায় এলোমেলোভাবে মাটি ফেলে রাখা হয়েছে। বাঁধে কথা হয় প্রকল্পের সাধারণ স¤পাদক মো. সামছুদ্দিনের সাথে। তিনি জানান, ডিসেম্বর মাসের ১৭ তারিখ কাজ শুরু করেছি, সপ্তাহ খানেকের মধ্যে কাজ শেষ হবে। কিন্তু বাঁধের কাজ দেখলে বিপরীত চিত্র দেখা যায়। বাঁধে ৩০-৩৫ শতাংশ কাজ হয়েছে। প্রায় দুই মাসে ৩০-৩৫ শতাংশ কাজ হয়েছে, কিভাবে আরো সপ্তাহ খানেকের মধ্যে কাজ শেষ করবেন এমন প্রশ্নে জবাবে তিনি সঠিক উত্তর দিতে পারেন নি। এসময় কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসককে এ বাঁধ পরিদর্শনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, রাস্তার পাশের বাঁধের কাজের যদি এমন অবস্থা হয় তাহলে হাওরের ভেতরের বাঁধগুলোর কাজের অবস্থা কি তা অনুমান করা যায়। তিনি বলেন, এবার কৃষকের কোন ক্ষতি হলে এর দায় জেলা-উপজেলা বাঁধ মনিটরিং কমিটিকেই নিতে হবে। আমরা দেখেছি সঠিক সময়ে বাঁধের কাজ শুরু হয়নি, সঠিক সময়ে শেষও হবে না। এ বিষয়ে বাঁধ মনিটরিং কমিটির বক্তব্য জানতে চায় হাওরবাসী। এরপর নেতৃবৃন্দ একই হাওরের ২নং পিআইসি পরিদর্শন করেন। এ বাঁধে কাজ করতে কোন লোককে দেখা যায়নি। তবে একটি ক্লোজারের বড়বড় মাটির চাকা ফেলে রাখা হয়েছে। গতবারের পুরাতন বাঁশের আড় দেখা গেলেও এবছর কোন বাঁশ ব্যবহার করা হয়নি। একটু বৃষ্টি হলেই বাঁধের মাটি নেমে যাবে। দুটি বাঁধেই যে কাজ হয়েছে তাতে গুণগত মান নিশ্চিত করা হয়নি। বাঁধ দেখে মনে হয়েছে এর কোন অভিভাবক নেই।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
সড়ক নিরাপদ হবে কবে?

সড়ক নিরাপদ হবে কবে?