সুনামগঞ্জ , শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫ , ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সড়ক নিরাপদ হবে কবে? গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তিতে গ্রাফিতি প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন দুই শিক্ষার্থী সিলেট বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে কর্মচারী নিহত দেশে যেন উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিতে না পারে : তারেক রহমান পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত জামালগঞ্জের ৬ ইউনিয়নে বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘিরে সমালোচনা বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে বিজয়ী করতে হবে : আনিসুল হক হাওরের উন্নয়নে সঠিক পরিকল্পনা চাই: সালেহিন চৌধুরী শুভ ১০২ এসিল্যান্ড বিভাগীয় কমিশনারের অধীনে ন্যস্ত ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সাচনা বাজারের হাসপাতাল চালুর দাবি অদম্য মেধাবী অর্পা’র স্বপ্নযাত্রা কি থেমে যাবে? গভীর সংস্কার না করলে স্বৈরাচার ফিরে আসবে : প্রধান উপদেষ্টা সাগরপথে ইউরোপে যান সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠনের প্রতিবাদে ‘সাধারণ শিক্ষার্থী’দের বিক্ষোভ জগন্নাথপুরে ৩ আসামি গ্রেফতার হাওরে পানি নেই, সংকটে কৃষি ও মৎস্য সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা নিভে গেল আরও এক শিক্ষার্থীর জীবন প্রদীপ খেলাধুলাই পারে মাদকের ছোবল থেকে যুবসমাজকে রক্ষা করতে : কয়ছর এম আহমদ
ফলোআপ

শাল্লায় স্কুলের ভালো ভবন ভাঙার বিষয়ে তদন্ত আজ

  • আপলোড সময় : ২৩-০২-২০২৫ ০১:১১:৩৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৩-০২-২০২৫ ০১:১১:৩৫ পূর্বাহ্ন
শাল্লায় স্কুলের ভালো ভবন ভাঙার বিষয়ে তদন্ত আজ
স্টাফ রিপোর্টার :: গত ১৭ ফেব্রুয়ারি শাল্লা উপজেলার মাসিক সাধারণ সভায় দাউদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভালো একটি ভবন ভাঙার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে আলোচনায় আসে। এরপরই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে থেকে তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়। উপজেলার ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা তাপস কুমার রায় ও সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আবু রায়হান যৌথভাবে এই তদন্ত করবেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে গত ৯ সেপ্টেম্বর আটগাঁও পাঁচহাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আরেকটি ভবন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম বিদ্যালয়ের পুরনো ভবন তাকে না জানিয়ে ভেঙে ফেলায় তিনি তৎকালীন ইউএনও এস.এম তারেক সুলতানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। তিনি কোন নিলামের আবেদন দেননি বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন। তৎকালীন শিক্ষা অফিসার স¤পূর্ণ ব্যক্তিগত লাভে সরকারি কোষাগারে টাকা জমা না দিয়েই ভবনটি বিক্রি করেছেন বলেও তিনি অভিযোগ করেন। এদিকে দাউদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিমাংশু শেখর রায় বলেন, আমি চিকিৎসা করতে দেশের বাইরে ছিলাম। আমি এসে দেখি বিদ্যালয়ের ভাবনটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। আমি তৎকালীন শিক্ষা অফিসার আব্দুস সালাম স্যারকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আমার মতামত না নিয়ে কেন স্কুলের ভালো ভবনটি বিক্রি করলেন। তিনি বলেছিলেন আমি নাকি কমিটিতে নাই। পরে আমি আর কিছু বলিনি। ভবনটির বয়স মাত্র ১২ বছর। এ ভালো ভবনটি রেখেই আরেকটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। যা না করলেও চলতো। এদিকে, এলাকার সচেতন মানুষের ভাষ্যমতে, এটি সরকারের অর্থের অপচয় করা হয়েছে। এ ধরনের আরও ভালো বিদ্যালয়ের ভবন ভাঙা হয়েছে। অথচ একেবারে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোতে নতুন ভবন দেয়া হয়নি বলেও অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহনলাল দাস বলেন, তদন্ত দিয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়া অধস্তন কর্মকর্তাদের দিয়ে কতটা স্বচ্ছ তদন্ত হবে - এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, তদন্ত কাকে দিব এটা আমার বিষয়। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা তাপস কুমার রায় বলেন, আমাদের অফিসে কোন কাগজপত্র নাই। তবে যাদেরকে নিলাম দেয়া হয়েছে তাদের কাছে আছে বলে জানান তিনি। এসব বিদ্যালয় ভবন নিলামের কোনও বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়েছে কিনা জানেন না তিনি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
সড়ক নিরাপদ হবে কবে?

সড়ক নিরাপদ হবে কবে?