সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের কাছে দায়িত্ব হস্থান্তর ফেব্রুয়ারিতে মহোৎসবের নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা এক ইউপি সদস্য ১৩ প্রকল্পের সভাপতি! জমে উঠেছে দিরাই বাজার মহাজন সমিতির নির্বাচন দুর্ঘটনায় জেলা প্রশাসনের দুই কর্মীর মৃত্যু, চালকের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন তারেক রহমান দ্রুত দেশে ফিরবেন : লুৎফুজ্জামান বাবর দুর্গম হাওরের ২২ হাজার শিশুকে সাঁতার শিখাচ্ছে সরকার পরবর্তীতে আমরা প্রত্যেকেই টার্গেট হব : নাহিদ ইসলাম দায়িত্ব নিয়েই নেপালে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেন সুশীলা কার্কি আন্তর্জাতিক নির্মল বায়ু দিবস পালিত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই সড়ক দুর্ঘটনায় জেলা প্রশাসনের দুই কর্মী নিহত সুশীলা কার্কিকে নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা তাহিরপুরে বিএনপি নেতার ওপর হামলাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন তাহিরপুরে হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সম্মেলন সম্পন্ন আইসিইউ চালু হবে কবে? জাতীয় নির্বাচনের ‘টেস্ট’ ছিল ডাকসু, ভালোভাবে উত্তরণ : প্রেস সচিব শস্যবীমা : কৃষক ও অর্থনীতির নিরাপত্তা কুরবাননগর ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন সম্পন্ন বিশ্বম্ভরপুরে বিএনপি নেতা অ্যাড. আব্দুল হকের গণসংযোগ

শাল্লায় গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নেই প্রকল্প : হুমকির মুখে বোরো ফসল

  • আপলোড সময় : ২৭-০২-২০২৫ ১২:০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০২-২০২৫ ১২:০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
শাল্লায় গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নেই প্রকল্প : হুমকির মুখে বোরো ফসল
স্টাফ রিপোর্টার :: শাল্লায় ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে উপজেলার ৬টি হাওরে ফসলরক্ষা বাঁধ মেরামতে ১১৫টি পিআইসি’র বিপরীতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে প্রায় ২৫ কোটি টাকা। অথচ কুশিয়ারা নদীর পাড় ভেঙে যাচ্ছে। ভাঙনের স্থানে কোনও প্রকল্প দেয়নি পানি উন্নয়ন বোর্ড। স্থানীয় কৃষকরা বলছেন, পানি বেড়ে যাওয়ার আগে যদি এখানে বিকল্প বাঁধ না দেয়া হয়, তাহলে একটি হাওরও সুরক্ষিত নয়। শুধু উপজেলার ছায়া, ভেড়াডহর, ভান্ডাবিলই নয় অরক্ষিত থাকবে কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা, হবিগঞ্জসহ চার জেলার বোরো ফসল। গতকাল ২৬ ফেব্রুয়ারি সরেজমিনে হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলার পিটুয়ারকান্দি গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, গ্রাম শাল্লা ও পিটুয়ারকান্দি গ্রামের মধ্যে কুশিয়ারা নদীর পাড় ভেঙে গিয়ে পূর্বের মূল বাঁধের গোড়ায় চলে এসেছে। যা উপজেলার ভেড়াডহর হাওরে অবস্থিত। বৃষ্টি ছাড়াই এমন ভয়ঙ্কর ভাঙন দেখা দেয়ায় আতঙ্কে আছেন স্থানীয়রা। পিটুয়ারকান্দি গ্রামের কৃষক মঈন উদ্দিন বলেন, চৈত্র মাসের আগে এখানে বাঁধ না দিলে হাওর রক্ষা করা যাবে না। বৃষ্টি হলেই ভাঙন আর আটকানো যাবে না। এমন একটি ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় বাঁধ দেয়ার বিষয়ে এখনও উদাসীন পাউবো। এ বিষয়ে উপজেলা কাবিটা স্কীম, প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিয়াস চন্দ্র দাস বলেন, আমি এসব নোট করে রাখছি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিবেন বলে জানান তিনি। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা এসও রিপন আলীর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। এনিয়ে সুনামগঞ্জ পওর বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী এমদাদুল হক বলেন, কুশিয়ারায় একটি জায়গায় ভাঙছে। উপজেলা কমিটি এখনও প্রকল্পের প্রস্তাব দেয়নি। প্রস্তাব পেলেই পিআইসি দেবেন বলে জানান তিনি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স