সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫ , ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সুনামগঞ্জ বিএনপিতে ফাটল, ১৮ ইউনিটে পাল্টা কমিটি দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ বিশ্বম্ভরপুরে নারীর লাশ উদ্ধার দুই যুগ আগের ঝুলে থাকা ১০ হাজার মামলা নিষ্পত্তি করবে হাইকোর্ট পাঁচ মাসে নারী ও শিশু নির্যাতনের ৯১০০ মামলা বিএনপি’র বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি জগন্নাথপুরে রিংকনের মৃত্যু দুর্ঘটনা নয়, শ্বাসরোধে হত্যা : পিবিআই হাউসবোটে বিদ্যুতের চোরাই জোগান! নৈতিক শিক্ষা-ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে : সেনাপ্রধান জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশন কোনো এজেন্ডা বাস্তবায়নে হাতিয়ার হবে না সীমান্তে জব্দকৃত ৯০টি ভারতীয় গরু গায়েব দোয়ারাবাজারে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০ ভাড়াটিয়াদের আটকে রাখেন বাড়িওয়ালা, উদ্ধার করলো পুলিশ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের বিশাল সমাবেশ অন্তর্বর্তী সরকার কি আদৌ নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে, প্রশ্ন তারেক রহমানের সরকারি জায়গা দখল করে গড়ে তোলা ১০ দোকান উচ্ছেদ মুখ থুবড়ে পড়েছে ছাতক স্লিপার কারখানা নারীরা এগিয়ে গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : জেলা প্রশাসক নির্বাচন বানচালের চেষ্টা প্রতিহত করা হবে : আনিসুল হক জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

চুরির অপবাদ দিয়ে যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধর

  • আপলোড সময় : ০৪-০৬-২০২৫ ০৮:৪১:৩১ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৪-০৬-২০২৫ ০৮:৪১:৩১ পূর্বাহ্ন
চুরির অপবাদ দিয়ে যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধর
স্টাফ রিপোর্টার :: তাহিরপুরে চুরির অপবাদ দিয়ে ইছা মিয়া (৩৫) নামে এক যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধরের পর মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ইছা মিয়া উপজেলার দক্ষিণ বড়দল ইউনিয়নের সাধেরখলা গ্রামের সায়েদ আলীর ছেলে ও ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (৩১ মে) রাতে সাধেরখলা হাজি এমএ জাহের উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন রহিম মিয়ার দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে। পরের দিন রোববার সকালে অনেক খোঁজাখুঁজির পর চোর সন্দেহে ইছা মিয়াকে ধরে আনে গ্রামের কিছু লোক। এ সময় তাকে রহিমের দোকান ঘরের খুঁটিতে বেঁধে মারধর করে। এক পর্যায়ে ইছা মিয়া চুরি করেছে বলে স্বীকারোক্তি দেন। একপর্যায়ে ইউপি সদস্য রোপন মিয়াসহ বিক্ষুব্ধ লোকজন কাগজে মুচলেকা নিয়ে ইছা মিয়াকে ছেড়ে দেন। এ বিষয়ে দক্ষিণ বড়দল ইউপি সদস্য রোপন মিয়া বলেন, গ্রামের রহিম মিয়ার বাড়িতে চুরির ঘটনায় স্থানীয়রা ইছা মিয়াকে ধরে এনে বেঁধে রাখে। পরে সে স্বীকার করে এবং কিছু মালামাল বের করে দেয়। আমরা যাওয়ার পরে কাগজে তার মুচলেকা রেখে ছেড়ে দেয়া হয়। তাহিরপুর থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন বলেন, কাউকে চোর সন্দেহে ধরে এনে শাস্তি দেওয়া বেআইনি। এই বিষয়টি কেউ থানায় অবগত করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। এছাড়া চুরির বিষয়েও কোন অভিযোগ কেউই করেনি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স