
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে প্রায় ১৫ দিনের অস্থির পরিস্থিতির কারণে উপার্জন কমে গেছে শ্রমজীবী মানুষের। বিশেষ করে রিকসা, ভ্যান, সিএনজি, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালক, দিনমজুর ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হকাররা বিপাকে পড়েছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে কথা হয় রিকসা চালক হামিদ মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, জনসাধারণের উপস্থিতি আগের চেয়ে কম। প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে আয়-রোজগার নেই বললেই চলে।
মুদি দোকানি সোহেল মিয়া বলেন, তীব্র গরম আর আন্দোলনের কারণে লোকজন ঘরের বাইরে কম বের হয়েছেন। বেচা-বিক্রি আগের চেয়ে অনেক কমেছে। তবে আশা করছি শীঘ্রই এই অবস্থার উন্নতি হবে।
এদিকে শহরের পোষাক বিপণি বিতানেও বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। বৃহস্পতিবার শহরের বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা যায় ক্রেতার সংখ্যা নেই বললেই চলে। ব্যবসায়ীরা জানান, দোকানের ক্রেতার অপেক্ষায় রয়েছি। চলমান পরিস্থিতিতে আমাদের ব্যবসার অবস্থা ভালো নেই। ক্রেতা নেই, বিক্রিও নেই।
কালীবাড়ি মোড়ে কথা হয় দিনমজুর আব্দুর রহিমের সঙ্গে। তিনি জানান, মানুষের প্রয়োজনীয় কাজে ভাটা পড়েছে। দিনমজুরদের এখনো কেউ সেভাবে কাজে নিচ্ছে না। আমরা সবচেয়ে বিপাকে পড়েছি। দিনমজুর হওয়ায় যেদিন কাজ পাই, সেদিন বাজার-সদাই করি। অথচ গেল এক সপ্তাহ ধরে কাজই নেই। দোকান থেকে বাকিতে চাল, ডাল কিনে কোনো রকমে সংসার চালাচ্ছি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে কথা হয় রিকসা চালক হামিদ মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, জনসাধারণের উপস্থিতি আগের চেয়ে কম। প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে আয়-রোজগার নেই বললেই চলে।
মুদি দোকানি সোহেল মিয়া বলেন, তীব্র গরম আর আন্দোলনের কারণে লোকজন ঘরের বাইরে কম বের হয়েছেন। বেচা-বিক্রি আগের চেয়ে অনেক কমেছে। তবে আশা করছি শীঘ্রই এই অবস্থার উন্নতি হবে।
এদিকে শহরের পোষাক বিপণি বিতানেও বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। বৃহস্পতিবার শহরের বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা যায় ক্রেতার সংখ্যা নেই বললেই চলে। ব্যবসায়ীরা জানান, দোকানের ক্রেতার অপেক্ষায় রয়েছি। চলমান পরিস্থিতিতে আমাদের ব্যবসার অবস্থা ভালো নেই। ক্রেতা নেই, বিক্রিও নেই।
কালীবাড়ি মোড়ে কথা হয় দিনমজুর আব্দুর রহিমের সঙ্গে। তিনি জানান, মানুষের প্রয়োজনীয় কাজে ভাটা পড়েছে। দিনমজুরদের এখনো কেউ সেভাবে কাজে নিচ্ছে না। আমরা সবচেয়ে বিপাকে পড়েছি। দিনমজুর হওয়ায় যেদিন কাজ পাই, সেদিন বাজার-সদাই করি। অথচ গেল এক সপ্তাহ ধরে কাজই নেই। দোকান থেকে বাকিতে চাল, ডাল কিনে কোনো রকমে সংসার চালাচ্ছি।