
গণমাধ্যমে (দৈনিক সমকাল ॥ ৮ মার্চ ২০২৫) শিরোনাম করা হয়েছে, ‘দুই দিনেও জ্ঞান ফেরেনি ধর্ষণের শিকার শিশুটির’। তারপর দৈনিক প্রথম আলো আরও জানিয়েছে , বিপন্ন শিশুটিকে চিকিৎসার্থে সিএমএইচে নেওয়া হয়েছে, যদি তাকে বাঁচানো যায়। আগামীকাল সম্পাদকীয় ছাপা হওয়া পর্যন্ত মেয়েটির কী হবে জানা নেই। সেটি ভীষণ অনির্ধারিত। শিশুটির বয়স আট বছর। তার বাড়ি মাগুরায়।
আট বছরের শিুশুকে ধর্ষণের প্রতিবাদ কিংবা প্রতিকার বলে কীছু হতে পারে না। হলে হতে হবে অন্য কোনও কীছু। সুতরাং এ নিয়ে সম্পাদকীয় লেখারও কোনও অর্থ হয় না। তবু লিখছি। আসলে এই পশুপ্রবৃত্তিমূলক ধর্ষণ নিয়ে সম্পাদকীয়তে কী লেখা যায়, আর লিখেই বা কী হবে? যারা পশু হয়ে গেছে তাদেরকে মানুষ বানানো তো সম্পাদকীয় লিখে হয়ে যাবে না। এই মুহূর্তে কেবল রাগ হচ্ছে, সে রাগের হিং¯্রতা এতো বেশি যে, তাদের উচিত শিক্ষা দিতে ইচ্ছে হচ্ছে। মনে হচ্ছে এমন মানুষরূপী পশুকে হত্যা করলে কোনও অপরাধ হবে না। সেটা তো সম্ভব নয়। সুতরাং রাষ্ট্রের কাছে, আদালতের কাছে দাবি রইল, এরা জানোয়ার, এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন। শিশুটি অচিরেই সুস্থ হয়ে উঠুক এই কামনা করছি।