
রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু
৯০ দশকের দিকে আমি রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু দৈনিক সংবাদে কাজ করতাম। আমার সঙ্গে চন্দন দাস (দৈনিক রূপালী), বন্ধু লতিফুর রহমান রাজু (দৈনিক বাংলার বাণী), বন্ধু মরহুম আবুল কালাম (দৈনিক পত্রিকা), বন্ধু শাহ জাহান (দৈনিক মিল্লাত), একই সঙ্গে কাজ করার সুবাদে আমাদের বিভিন্ন সংবাদের পাশাপাশি ছবির প্রয়োজন পড়তো।
তখন আমরা ছফেদা স্টুডিওতে চলে যেতাম। বন্ধু আল-মুবিন তখন ফটোশপের কাজ করতো। আমরা অনেকেই বেকার থাকার কারণে মুবিন আমাদের কাছ থেকেতো টাকা নিতোই না বরং সে আমাদেরকে চা আপ্যায়নেরও ব্যবস্থা করতো।
একই পাড়ার বাসিন্দা হওয়ায় ঘনিষ্ঠতা দিন দিন নিবিড় হতে থাকে। এর বাইরেও আমরা বৃহত্তর নতুনপাড়ায় বয়সের পার্থক্য অনেকের সঙ্গে থাকলেও ছোট-বড় মিলেই প্রাণবন্ত আড্ডা চলতো।
মুবিন বন্ধু-বান্ধবের প্রতি খুবই বিনয়ী ভাব লক্ষ করা যেতো। আমি এবং বন্ধু ঝুটন পুরকায়স্থ, সুদীপ দে, তাপস সোম, সেন্টু আচার্য, জুনিয়র বন্ধুদের মধ্যে বিমান রায়, সুবু এষ, বাপ্পী রায়, কল্যাণ তালুকদারসহ আরো অনেকেরই সন্ধ্যার পরপর মাঝে মধ্যে পার্থ-এর দোকানে চলতো আমাদের নিয়মিত আড্ডা।
একজন ভদ্র, বিনয়ী ও ভালো মানুষ মুবিনকে কখনো কোনো দিন কারো সাথে রাগ করে কথা বলতে দেখিনি। পাড়ার সবার কাছেই সে ছিল অত্যন্ত বিনয়ী।
দীর্ঘদিন পথচলা আমাদের এই বন্ধুটিকে গত ৬ মে বিকেলে সন্ত্রাসী হৃদয় বণিক ছুরিকাঘাত করে মেরে ফেলল। অকালে আমরা আমাদের এই বন্ধুটিকে হারালাম। জীবদ্দশায় খুনির ফাঁসি দেখতে চাই।
৯০ দশকের দিকে আমি রনেন্দ্র তালুকদার পিংকু দৈনিক সংবাদে কাজ করতাম। আমার সঙ্গে চন্দন দাস (দৈনিক রূপালী), বন্ধু লতিফুর রহমান রাজু (দৈনিক বাংলার বাণী), বন্ধু মরহুম আবুল কালাম (দৈনিক পত্রিকা), বন্ধু শাহ জাহান (দৈনিক মিল্লাত), একই সঙ্গে কাজ করার সুবাদে আমাদের বিভিন্ন সংবাদের পাশাপাশি ছবির প্রয়োজন পড়তো।
তখন আমরা ছফেদা স্টুডিওতে চলে যেতাম। বন্ধু আল-মুবিন তখন ফটোশপের কাজ করতো। আমরা অনেকেই বেকার থাকার কারণে মুবিন আমাদের কাছ থেকেতো টাকা নিতোই না বরং সে আমাদেরকে চা আপ্যায়নেরও ব্যবস্থা করতো।
একই পাড়ার বাসিন্দা হওয়ায় ঘনিষ্ঠতা দিন দিন নিবিড় হতে থাকে। এর বাইরেও আমরা বৃহত্তর নতুনপাড়ায় বয়সের পার্থক্য অনেকের সঙ্গে থাকলেও ছোট-বড় মিলেই প্রাণবন্ত আড্ডা চলতো।
মুবিন বন্ধু-বান্ধবের প্রতি খুবই বিনয়ী ভাব লক্ষ করা যেতো। আমি এবং বন্ধু ঝুটন পুরকায়স্থ, সুদীপ দে, তাপস সোম, সেন্টু আচার্য, জুনিয়র বন্ধুদের মধ্যে বিমান রায়, সুবু এষ, বাপ্পী রায়, কল্যাণ তালুকদারসহ আরো অনেকেরই সন্ধ্যার পরপর মাঝে মধ্যে পার্থ-এর দোকানে চলতো আমাদের নিয়মিত আড্ডা।
একজন ভদ্র, বিনয়ী ও ভালো মানুষ মুবিনকে কখনো কোনো দিন কারো সাথে রাগ করে কথা বলতে দেখিনি। পাড়ার সবার কাছেই সে ছিল অত্যন্ত বিনয়ী।
দীর্ঘদিন পথচলা আমাদের এই বন্ধুটিকে গত ৬ মে বিকেলে সন্ত্রাসী হৃদয় বণিক ছুরিকাঘাত করে মেরে ফেলল। অকালে আমরা আমাদের এই বন্ধুটিকে হারালাম। জীবদ্দশায় খুনির ফাঁসি দেখতে চাই।