
স্টাফ রিপোর্টার ::
মেঘালয়ে ভারী বর্ষণে সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি বাড়লেও হাওরে এখনো কাঙ্খিত পরিমাণে পানি নেই। সীমান্ত এলাকার হাওরগুলোতে পানি কিছুটা থাকলেও জেলার দক্ষিণাংশের হাওরগুলোতে এখনো পানি কম। তাই মেঘালয়ে ভারী বর্ষণের পানি এখন হাওরে কিছুটা প্রবেশ করেছে। এদিকে জেলা কাবিটা বাস্তবায়ন ও মনিটরিং কমিটি হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের নির্দিষ্ট পয়েন্ট কেটে পানি প্রবেশ করানোর জন্য উপজেলা কমিটিগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে। সরেজমিনে শনিবার জেলার তাহিরপুর উপজেলার মাটিয়ান হাওর, বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার আঙ্গারুলি হাওর ঘুরে দেখা গেছে, হাওরে পানি কম।
তবে শনির হাওরে ও খরচার হাওরে পানি কিছুটা বেড়েছে। এই দুটি হাওরে আরো ৩-৫ ফুট পানি প্রয়োজন বলে জানান মৎস্যজীবীরা। এসময় বৌলাই, রক্তি, যাদুকাটা ও অন্যান্য নদ নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি লক্ষ করা গেছে। এসব নদ-নদীর পানি বিভিন্ন হাওরে প্রবেশ করে হাওরে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এদিকে মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, হাওরে আরো বেশি পানির প্রয়োজন। এখনো ধারণক্ষমতার নিচে আছে প্রতিটি হাওরের পানি। পানি বেশ হলে মাছের উৎপাদনও বাড়ে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। তাছাড়া জলজ জীববৈচিত্র্যের উপকারের জন্যও হাওরে পানি প্রয়োজন বলে তারা জানান।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত জেলায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। তবে এই সময়ে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত হয়েছে ৪১০ মিলিমিটার। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার প্রধান নদী সুরমায় পানি বাড়লেও এখনো বিপৎসীমার ৯৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর পানি ৬.৮৩ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছিল। সুনামগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. শামসুল আলম বলেন, হাওরে এখনো কাক্সিক্ষত পরিমাণে পানি নেই। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এই সময়ে হাওরে পানির প্রয়োজন। তবে এখন বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে হাওরে আস্তে আস্তে পানি বাড়ছে।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, হাওরগুলোতে এখনো পানি কম। পাহাড়ি ঢলের পানি হাওর ধারণ করতে পারবে। হাওরে পানি প্রবেশ করানোর জন্য প্রতিটি উপজেলায় নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে ফসলরক্ষা বাঁধের বিভিন্ন পয়েন্ট কেটে পানি প্রবেশ করানোর জন্য। এ কারণে আপাতত সুনামগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা নেই। তবে মেঘালয়ে ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকলে পানি বাড়তে পারে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ সজীব খান বলেন, আগামী দুই দিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। সিলেটের আকাশে প্রচুর মেঘ আছে। তবে এই সময়ে বৃষ্টিপাত স্বাভাবিক বলে জানান তিনি।
মেঘালয়ে ভারী বর্ষণে সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি বাড়লেও হাওরে এখনো কাঙ্খিত পরিমাণে পানি নেই। সীমান্ত এলাকার হাওরগুলোতে পানি কিছুটা থাকলেও জেলার দক্ষিণাংশের হাওরগুলোতে এখনো পানি কম। তাই মেঘালয়ে ভারী বর্ষণের পানি এখন হাওরে কিছুটা প্রবেশ করেছে। এদিকে জেলা কাবিটা বাস্তবায়ন ও মনিটরিং কমিটি হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের নির্দিষ্ট পয়েন্ট কেটে পানি প্রবেশ করানোর জন্য উপজেলা কমিটিগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে। সরেজমিনে শনিবার জেলার তাহিরপুর উপজেলার মাটিয়ান হাওর, বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার আঙ্গারুলি হাওর ঘুরে দেখা গেছে, হাওরে পানি কম।
তবে শনির হাওরে ও খরচার হাওরে পানি কিছুটা বেড়েছে। এই দুটি হাওরে আরো ৩-৫ ফুট পানি প্রয়োজন বলে জানান মৎস্যজীবীরা। এসময় বৌলাই, রক্তি, যাদুকাটা ও অন্যান্য নদ নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি লক্ষ করা গেছে। এসব নদ-নদীর পানি বিভিন্ন হাওরে প্রবেশ করে হাওরে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এদিকে মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, হাওরে আরো বেশি পানির প্রয়োজন। এখনো ধারণক্ষমতার নিচে আছে প্রতিটি হাওরের পানি। পানি বেশ হলে মাছের উৎপাদনও বাড়ে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। তাছাড়া জলজ জীববৈচিত্র্যের উপকারের জন্যও হাওরে পানি প্রয়োজন বলে তারা জানান।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত জেলায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। তবে এই সময়ে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত হয়েছে ৪১০ মিলিমিটার। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার প্রধান নদী সুরমায় পানি বাড়লেও এখনো বিপৎসীমার ৯৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর পানি ৬.৮৩ সেন্টিমিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছিল। সুনামগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. শামসুল আলম বলেন, হাওরে এখনো কাক্সিক্ষত পরিমাণে পানি নেই। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এই সময়ে হাওরে পানির প্রয়োজন। তবে এখন বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে হাওরে আস্তে আস্তে পানি বাড়ছে।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, হাওরগুলোতে এখনো পানি কম। পাহাড়ি ঢলের পানি হাওর ধারণ করতে পারবে। হাওরে পানি প্রবেশ করানোর জন্য প্রতিটি উপজেলায় নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে ফসলরক্ষা বাঁধের বিভিন্ন পয়েন্ট কেটে পানি প্রবেশ করানোর জন্য। এ কারণে আপাতত সুনামগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা নেই। তবে মেঘালয়ে ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকলে পানি বাড়তে পারে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ সজীব খান বলেন, আগামী দুই দিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। সিলেটের আকাশে প্রচুর মেঘ আছে। তবে এই সময়ে বৃষ্টিপাত স্বাভাবিক বলে জানান তিনি।