
স্টাফ রিপোর্টার ::
জামালগঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাব-মার্সিবল মটর, ক্যাবল ও পাইপ চুরির ঘটনায় বিচারের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছেন এলাকাবাসী।
সোমবার সকালে জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ে ১৬জন স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ দায়ের করেন ভীমখালী ইউনিয়নের রাজাবাজ গ্রামের মৃত দূর্গাচরণ তালুকদারের ছেলে শিশির রঞ্জন তালুকদার। লিখিত ওই অভিযোগ থেকে জানাযায়, গত ১২ মে উপজেলার ভীমখালী ইউনিয়নের রাজাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাব-মার্সিবল মটর, ৮০ ফুট তার ও পাইপ চুরি করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে স্কুল কমিটি ও গ্রামের লোকজন মিলে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও এগুলোর সন্ধান পাননি। পরে গত এক সপ্তাহ আগে রাজাবাজ গ্রামের একরাম উল্লাহর ছেলে নূরুল আমিন ও দুলাল মিয়ার ছেলে অমিত হাসান একই গ্রামের স্যানিটারি মিস্ত্রি আব্দুল জলিলের কাছে চোরাইকৃত মটর, তার ও পাইপ বিক্রি করে বলে জানতে পারেন এলাকাবাসী। পরে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হয়ে অভিযুক্ত নূরুল আমিন ও অমিত হাসানকে জিজ্ঞেস করলে তারা এর দায় স্বীকার করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। পরে গ্রামের পক্ষ থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সরকারি মাল চুরির অপরাধে সুষ্ঠু তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান এলাকাবাসী।
জামালগঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাব-মার্সিবল মটর, ক্যাবল ও পাইপ চুরির ঘটনায় বিচারের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছেন এলাকাবাসী।
সোমবার সকালে জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ে ১৬জন স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ দায়ের করেন ভীমখালী ইউনিয়নের রাজাবাজ গ্রামের মৃত দূর্গাচরণ তালুকদারের ছেলে শিশির রঞ্জন তালুকদার। লিখিত ওই অভিযোগ থেকে জানাযায়, গত ১২ মে উপজেলার ভীমখালী ইউনিয়নের রাজাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাব-মার্সিবল মটর, ৮০ ফুট তার ও পাইপ চুরি করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে স্কুল কমিটি ও গ্রামের লোকজন মিলে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও এগুলোর সন্ধান পাননি। পরে গত এক সপ্তাহ আগে রাজাবাজ গ্রামের একরাম উল্লাহর ছেলে নূরুল আমিন ও দুলাল মিয়ার ছেলে অমিত হাসান একই গ্রামের স্যানিটারি মিস্ত্রি আব্দুল জলিলের কাছে চোরাইকৃত মটর, তার ও পাইপ বিক্রি করে বলে জানতে পারেন এলাকাবাসী। পরে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হয়ে অভিযুক্ত নূরুল আমিন ও অমিত হাসানকে জিজ্ঞেস করলে তারা এর দায় স্বীকার করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। পরে গ্রামের পক্ষ থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সরকারি মাল চুরির অপরাধে সুষ্ঠু তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান এলাকাবাসী।