
স্টাফ রিপোর্টার::
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জের ভীমখালী ইউনিয়নের বড়ঘাঘটিয়া গ্রামে বিয়ের অনুষ্ঠানে হামলার ঘটনায় নারীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। গত ৯ জুন মঙ্গলবার রাত একটার দিকে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বড় ঘাঘটিয়া গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ভাই আব্দুল কদ্দুসের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল বুধবার। বিয়ে উপলক্ষে মঙ্গলবার আব্দুল কদ্দুসের বাড়ীতে আত্মীয় স্বজন এসে রাতে রান্নাবান্নার কাজ করছিলেন। রাত একটার দিকে পুর্বশত্রুতার জের ধরে হঠাৎ করে একই গ্রামের আব্দুর রউফ এর নেতৃত্বে তার পক্ষের লোকজন এসে বিয়ে বাড়ীতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়।
এসময় দুইপক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়। আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা হলেন, আব্দুস সাত্তার (৭০), জুলেখা বেগম (৫০), এমরুল হাসান (৩০), নুরুজ্জামান (৩০), সাবিকুন নাহার (৪০), আবু তালহা (২৪), আকমল (৩০) ও আব্দুল হক (৩৫)।
জামালগঞ্জ থানার এস আই সুমন দেব জানান, সংঘর্ষের খবর শুনে রাতেই ঘটনাস্থলে যাই। গুরুতর আহতদের সঙ্গে সঙ্গে সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জের ভীমখালী ইউনিয়নের বড়ঘাঘটিয়া গ্রামে বিয়ের অনুষ্ঠানে হামলার ঘটনায় নারীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। গত ৯ জুন মঙ্গলবার রাত একটার দিকে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বড় ঘাঘটিয়া গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ভাই আব্দুল কদ্দুসের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল বুধবার। বিয়ে উপলক্ষে মঙ্গলবার আব্দুল কদ্দুসের বাড়ীতে আত্মীয় স্বজন এসে রাতে রান্নাবান্নার কাজ করছিলেন। রাত একটার দিকে পুর্বশত্রুতার জের ধরে হঠাৎ করে একই গ্রামের আব্দুর রউফ এর নেতৃত্বে তার পক্ষের লোকজন এসে বিয়ে বাড়ীতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়।
এসময় দুইপক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়। আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা হলেন, আব্দুস সাত্তার (৭০), জুলেখা বেগম (৫০), এমরুল হাসান (৩০), নুরুজ্জামান (৩০), সাবিকুন নাহার (৪০), আবু তালহা (২৪), আকমল (৩০) ও আব্দুল হক (৩৫)।
জামালগঞ্জ থানার এস আই সুমন দেব জানান, সংঘর্ষের খবর শুনে রাতেই ঘটনাস্থলে যাই। গুরুতর আহতদের সঙ্গে সঙ্গে সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।