
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক ::
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনের সময় নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন বলে মনে করে জামায়াতে ইসলামী। শনিবার সকালে আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে নির্বাহী পরিষদের বৈঠকের পর গণমাধ্যমে লিখিত বিবৃতিতে তিনি এই মতামত জানান। বিবৃতিতে জামায়াতে ইসলামী বলেছে, প্রধান উপদেষ্টা বিগত ৬ জুন জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। তার এই ঘোষণার পর লন্ডনে সফরকালে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ ব্রিফিং এবং বৈঠকের বিষয় স¤পর্কে যৌথ বিবৃতি প্রদান করা বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয় বলে আমরা মনে করি। এটা বলা হয়, এর মাধ্যমে তিনি একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছে। আমরা মনে করি দেশে ফিরে এসে প্রধান উপদেষ্টা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেই এ ব্যাপারে তার অভিমত প্রকাশ করাই সমীচীন ছিল। বিবৃতিতে জামায়াতে ইসলামী আরও বলেছে, একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতি দেওয়ার কারণে আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া দেশে অনেকগুলো রাজনৈতিক দল থাকার পরও একটি মাত্র রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ করে দেশের সামগ্রিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সমালোচনা করা হয়েছে বিবৃতিতে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনের সময় নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন বলে মনে করে জামায়াতে ইসলামী। শনিবার সকালে আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে নির্বাহী পরিষদের বৈঠকের পর গণমাধ্যমে লিখিত বিবৃতিতে তিনি এই মতামত জানান। বিবৃতিতে জামায়াতে ইসলামী বলেছে, প্রধান উপদেষ্টা বিগত ৬ জুন জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। তার এই ঘোষণার পর লন্ডনে সফরকালে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ ব্রিফিং এবং বৈঠকের বিষয় স¤পর্কে যৌথ বিবৃতি প্রদান করা বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয় বলে আমরা মনে করি। এটা বলা হয়, এর মাধ্যমে তিনি একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছে। আমরা মনে করি দেশে ফিরে এসে প্রধান উপদেষ্টা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেই এ ব্যাপারে তার অভিমত প্রকাশ করাই সমীচীন ছিল। বিবৃতিতে জামায়াতে ইসলামী আরও বলেছে, একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতি দেওয়ার কারণে আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া দেশে অনেকগুলো রাজনৈতিক দল থাকার পরও একটি মাত্র রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ করে দেশের সামগ্রিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সমালোচনা করা হয়েছে বিবৃতিতে।