
স্টাফ রিপোর্টার ::
তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে চোরাই পথে আনা প্রায় ২৬ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ করেছে যৌথ টাস্কফোর্স।
শনিবার (২১ জুন) দুপুরে উপজেলার বাদাঘাট ইউনিয়নের ঢালারপাড় এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। সুনামগঞ্জ ২৮ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের (বিজিবি) অধীনস্থ লাউরগড় বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত পিলার ১২০৪/এমপি থেকে আনুমানিক ১.৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত ঢালারপাড় এলাকায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে টাস্কফোর্স।
অভিযানে ৯,৭০০ পিস ভারতীয় সিরামিক কাপ (সিজার মূল্য আনুমানিক ২৪ লাখ ২৫ হাজার টাকা) এবং ৭০০ কেজি ভারতীয় ফুসকা (সিজার মূল্য আনুমানিক ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা) জব্দ করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এসআই বদিউজ্জামান, তিনজন পুলিশ সদস্য এবং বিজিডি-৩১৫ এর সহকারী পরিচালক মো. রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ২৭ জন বিজিবি সদস্য।
মোট ৩২ সদস্যের সমন্বয়ে অভিযানটি পরিচালিত হয়।
সুনামগঞ্জ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির জানিয়েছেন, জব্দকৃত পণ্যসমূহ শুল্ক আইনের আওতায় প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শেষে শুল্ক কার্যালয়, সুনামগঞ্জে হস্তান্তরের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে চোরাই পথে আনা প্রায় ২৬ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ করেছে যৌথ টাস্কফোর্স।
শনিবার (২১ জুন) দুপুরে উপজেলার বাদাঘাট ইউনিয়নের ঢালারপাড় এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। সুনামগঞ্জ ২৮ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের (বিজিবি) অধীনস্থ লাউরগড় বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত পিলার ১২০৪/এমপি থেকে আনুমানিক ১.৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত ঢালারপাড় এলাকায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে টাস্কফোর্স।
অভিযানে ৯,৭০০ পিস ভারতীয় সিরামিক কাপ (সিজার মূল্য আনুমানিক ২৪ লাখ ২৫ হাজার টাকা) এবং ৭০০ কেজি ভারতীয় ফুসকা (সিজার মূল্য আনুমানিক ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা) জব্দ করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এসআই বদিউজ্জামান, তিনজন পুলিশ সদস্য এবং বিজিডি-৩১৫ এর সহকারী পরিচালক মো. রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ২৭ জন বিজিবি সদস্য।
মোট ৩২ সদস্যের সমন্বয়ে অভিযানটি পরিচালিত হয়।
সুনামগঞ্জ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির জানিয়েছেন, জব্দকৃত পণ্যসমূহ শুল্ক আইনের আওতায় প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শেষে শুল্ক কার্যালয়, সুনামগঞ্জে হস্তান্তরের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।