
আশিস রহমান ::
২০২২ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় দোয়ারাবাজার উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের রাবার ড্যাম থেকে লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের চকবাজার পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার সড়ক। এরপর থেকে আজোবধি এই সড়কটি সংস্কার করা হয়নি। ফলে ভাঙা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারী ও যাত্রীদের।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাবারড্যাম থেকে চকবাজার পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার সড়কটি বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। সড়কের ইট সলিং উঠে ছোটবড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ইটের খোয়া বের হয়ে যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে আছে। এছাড়াও সড়কজুড়ে অসংখ্য খানাখন্দ দেখা দিয়েছে। সড়কের দুই পাশে ঢালু হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ফলে ঝুঁকি নিয়ে ইজিবাইক, অটোরিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বন্যায় ভেঙে যাওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি চলাচলের জন্য অনুপযোগী। বেহাল অবস্থায় থাকার পরও সড়ক মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছেনা। ফলে সড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। ভাঙা সড়কে প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
রসরাই হযরত শাহজালাল রহ দারুচ্ছুন্নাহ হিফজুল কোরআন দাখিল মাদ্রাসার হিফজ শাখার প্রধান শিক্ষক হাফিজ হুসাইন আহমদ বলেন, দুই ইউনিয়নের হাজারও মানুষের উপজলা সদরে যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক এটি। বিভিন্ন অংশ ভেঙে বড়-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে অনেক দিন ধরে। সড়কটি দেখে বোঝার উপায় নেই যে এটি একটি ইট সলিং সড়ক। এ সড়কে পায়ে হেটে যেতেও ভয় লাগে।
অটোরিকশা চালক মফিজ মিয়া বলেন, এ সড়ক দিয়ে গাড়ি নিয়ে বের হলে প্রতিনিয়ত আতঙ্ক কাজ করে কখন জানি দুর্ঘটনা ঘটে। পেটের দায়ে জীবন ঝুঁকি নিয়ে এই সড়ক দিয়ে গাড়ি চালাই। সড়কটি দ্রুত সংস্কার করার দাবি জানাই।
লক্ষ্মীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম বলেন, এ সড়কের জন্য ৭ লক্ষ টাকা জরুরিভাবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। কিন্তু সড়কটির সংস্কার কাজ কেন হচ্ছেনা এটা উপজেলা এলজিইডি অফিস কর্তৃপক্ষ ভালো বলতে পারবেন।
এলজিইডির দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল হামিদ বলেন, রাবার ড্যাম থেকে চকবাজার পর্যন্ত সড়ক মেরামতের জন্য বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ আসলে কাজ শুরু করা হবে।
২০২২ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় দোয়ারাবাজার উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের রাবার ড্যাম থেকে লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের চকবাজার পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার সড়ক। এরপর থেকে আজোবধি এই সড়কটি সংস্কার করা হয়নি। ফলে ভাঙা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারী ও যাত্রীদের।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাবারড্যাম থেকে চকবাজার পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার সড়কটি বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। সড়কের ইট সলিং উঠে ছোটবড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ইটের খোয়া বের হয়ে যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে আছে। এছাড়াও সড়কজুড়ে অসংখ্য খানাখন্দ দেখা দিয়েছে। সড়কের দুই পাশে ঢালু হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ফলে ঝুঁকি নিয়ে ইজিবাইক, অটোরিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বন্যায় ভেঙে যাওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি চলাচলের জন্য অনুপযোগী। বেহাল অবস্থায় থাকার পরও সড়ক মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছেনা। ফলে সড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। ভাঙা সড়কে প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
রসরাই হযরত শাহজালাল রহ দারুচ্ছুন্নাহ হিফজুল কোরআন দাখিল মাদ্রাসার হিফজ শাখার প্রধান শিক্ষক হাফিজ হুসাইন আহমদ বলেন, দুই ইউনিয়নের হাজারও মানুষের উপজলা সদরে যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক এটি। বিভিন্ন অংশ ভেঙে বড়-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে অনেক দিন ধরে। সড়কটি দেখে বোঝার উপায় নেই যে এটি একটি ইট সলিং সড়ক। এ সড়কে পায়ে হেটে যেতেও ভয় লাগে।
অটোরিকশা চালক মফিজ মিয়া বলেন, এ সড়ক দিয়ে গাড়ি নিয়ে বের হলে প্রতিনিয়ত আতঙ্ক কাজ করে কখন জানি দুর্ঘটনা ঘটে। পেটের দায়ে জীবন ঝুঁকি নিয়ে এই সড়ক দিয়ে গাড়ি চালাই। সড়কটি দ্রুত সংস্কার করার দাবি জানাই।
লক্ষ্মীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম বলেন, এ সড়কের জন্য ৭ লক্ষ টাকা জরুরিভাবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। কিন্তু সড়কটির সংস্কার কাজ কেন হচ্ছেনা এটা উপজেলা এলজিইডি অফিস কর্তৃপক্ষ ভালো বলতে পারবেন।
এলজিইডির দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল হামিদ বলেন, রাবার ড্যাম থেকে চকবাজার পর্যন্ত সড়ক মেরামতের জন্য বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ আসলে কাজ শুরু করা হবে।