
জাহাঙ্গীর আলম ভূইয়া ::
তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত ঘেঁষে ইজারাবিহীন শান্তিপুর ও মাহারাম নদী থেকে গত ১১ মাসে অর্ধ শত কোটি টাকার বালু লুট করেছে বালুখেকো চক্র। গত ৫ আগস্টের পর থেকে অবৈধভাবে প্রতি দিনে ও রাতে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করা হয়েছে।
শান্তিপুর ও মাহারাম নদীর অবস্থান উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নে। নদী দুটি যাদুকাটা নদীর শাখা নদী। যাদুকাটা নদী থেকে পূর্ব দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বালুখেকো চক্রটি শান্তিপুর নদী থেকে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় অর্ধ শত কোটি টাকা। প্রশাসন মাঝে মধ্যে অভিযান চালিয়ে দু-চারটি নৌকা ও সাধারণ বালু শ্রমিকদের আটক এবং মামলা ও জেল জরিমানা করলেও অধরা থেকে যায় মূল হোতারা।
বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের শান্তিপুর নদীতে অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে আটক করে তাহিরপুর থানার বাদাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই হাফিজুর রহমান। আটককৃতরা হল উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের খাসতাল গ্রামের মৃত ইসমাইল মিয়ার ছেলে মজিবুর রহমান (২৬), একই গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছের ছেলে আকরাম (২৫), আব্দুস সালামের ছেলে জসিম মিয়া (২০), আব্দুল করিমের ছেলে দেলোয়ার হোসেন (২৫), আলা উদ্দিনের ছেলে রুবেল মিয়া (২০), ইসমাইলের ছেলে পাবেল মিয়া (১৯), একই ইউনিয়নের শান্তিপুর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে সাইদুল্লাহ (২০) ও দ্বীন ইসলামের ছেলে শাহনুর(২৩)। পুলিশ জানায়, শান্তিপুর নদী থেকে দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে একটি বালুখেকো চক্র অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার সকাল থেকেই শান্তিপুর নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছিল সঙ্ঘবদ্ধ চক্র। এমন সংবাদের ভিত্তিতে তাহিরপুর থানার ওসি দেলোয়ার হোসেনের দিকনির্দেশনায় বাদাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই হাফিজসহ সঙ্গীও পুলিশের একটি টিম অভিযান চালায়। এ সময় দুটি বালুবোঝাই নৌকাসহ আটজন বালু শ্রমিককে আটক করা হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলার চতুরভুজ গ্রামের আশিকুল ইসলাম, সুজন মিয়া, উত্তর বড়দল ইউনিয়নের মাসুক সরদার, রামেরশ্বরপুর গ্রামের আলীনুর সরদার, বালিয়াঘাট গ্রামের এরশাদ সরদার ও উত্তর বড়দল ইউনিয়নের আবু তাহের মেম্বার ৫ আগস্টের পর থেকে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করছে।
তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত ঘেঁষে ইজারাবিহীন শান্তিপুর ও মাহারাম নদী থেকে গত ১১ মাসে অর্ধ শত কোটি টাকার বালু লুট করেছে বালুখেকো চক্র। গত ৫ আগস্টের পর থেকে অবৈধভাবে প্রতি দিনে ও রাতে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করা হয়েছে।
শান্তিপুর ও মাহারাম নদীর অবস্থান উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নে। নদী দুটি যাদুকাটা নদীর শাখা নদী। যাদুকাটা নদী থেকে পূর্ব দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বালুখেকো চক্রটি শান্তিপুর নদী থেকে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় অর্ধ শত কোটি টাকা। প্রশাসন মাঝে মধ্যে অভিযান চালিয়ে দু-চারটি নৌকা ও সাধারণ বালু শ্রমিকদের আটক এবং মামলা ও জেল জরিমানা করলেও অধরা থেকে যায় মূল হোতারা।
বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের শান্তিপুর নদীতে অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে আটক করে তাহিরপুর থানার বাদাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই হাফিজুর রহমান। আটককৃতরা হল উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের খাসতাল গ্রামের মৃত ইসমাইল মিয়ার ছেলে মজিবুর রহমান (২৬), একই গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছের ছেলে আকরাম (২৫), আব্দুস সালামের ছেলে জসিম মিয়া (২০), আব্দুল করিমের ছেলে দেলোয়ার হোসেন (২৫), আলা উদ্দিনের ছেলে রুবেল মিয়া (২০), ইসমাইলের ছেলে পাবেল মিয়া (১৯), একই ইউনিয়নের শান্তিপুর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে সাইদুল্লাহ (২০) ও দ্বীন ইসলামের ছেলে শাহনুর(২৩)। পুলিশ জানায়, শান্তিপুর নদী থেকে দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে একটি বালুখেকো চক্র অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার সকাল থেকেই শান্তিপুর নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছিল সঙ্ঘবদ্ধ চক্র। এমন সংবাদের ভিত্তিতে তাহিরপুর থানার ওসি দেলোয়ার হোসেনের দিকনির্দেশনায় বাদাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই হাফিজসহ সঙ্গীও পুলিশের একটি টিম অভিযান চালায়। এ সময় দুটি বালুবোঝাই নৌকাসহ আটজন বালু শ্রমিককে আটক করা হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলার চতুরভুজ গ্রামের আশিকুল ইসলাম, সুজন মিয়া, উত্তর বড়দল ইউনিয়নের মাসুক সরদার, রামেরশ্বরপুর গ্রামের আলীনুর সরদার, বালিয়াঘাট গ্রামের এরশাদ সরদার ও উত্তর বড়দল ইউনিয়নের আবু তাহের মেম্বার ৫ আগস্টের পর থেকে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করছে।