
স্টাফ রিপোর্টার::
চাঁদা না দেয়ায় দুই ভাইকে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ শহরের ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। হামলাকারীদের ছুরিকাঘাতে আহত আল-আমিন (৩৬) ও ইসমাইল (৩৪) পৌর শহরের মল্লিকপুর এলাকার বাসিন্দা।
জানাযায়, ট্রাফিক পয়েন্টস্থ শহীদ মিনার এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে কাপড়ের ব্যবসা করে আসছেন আল-আমিন ও ইসমাইলের ভাই বিল্লাল আহমদ। শহীদ মিনার এলাকায় ব্যবসা করতে হলে প্রতিদিন ২০০ টাকা চাঁদা দাবি করেন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের নেতা সোহেল মিয়া। চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে গত বৃহস্পতিবার কাপড় ব্যবসায়ী বিল্লাল আহমদকে মারধর করেন শহরের উত্তর আরপিননগরের বাসিন্দা সোহেল মিয়া ও তার ভাই ফল ব্যবসায়ী রয়েল। তাদের হামলায় আহত ব্যবসায়ী বিল্লাল আহমদ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদিকে, শুক্রবার সন্ধ্যায় ব্যবসায়ী বিল্লালের অপর দুই ভাই আল-আমিন ও ইসমাইল ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকায় গেলে পথ আটকে দাঁড়ান মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের নেতা সোহেল মিয়া ও তার ভাই রয়েলসহ কয়েকজন যুবক। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে বাগবিতন্ডা হয়। এক পর্যায়ে সোহেল ও তার লোকেরা আল-আমিন ও ইসমাইলের ওপর হামলা করে। তারা দুই ভাইকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। এর মধ্যে ইসমাইলের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে রেফার করা হয়।
সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. সালাউদ্দিন জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় রক্তাক্ত অবস্থায় আল-আমিন ও ইসমাইল নামের দুইজন হাসপাতালে আসনে। ইসমাইলের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সিলেট ওসমানি মেডিকেলে রেফার করি। তার কোমরের পেছনে একাধিক ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
আহত ব্যবসায়ী বিল্লাল মিয়া বলেন, আমি শহীদ মিনার এলাকায় ছোটখাটো কাপড়ের দোকানের ব্যবসা করি। সোহেল কিছুদিন যাবত আমার কাছে দৈনিক ২০০ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছে। আমি চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে বৃহস্পতিবার আমাকে তারা মারধর করে। আজ সন্ধ্যায় আমার দুই ভাইয়ের ওপর তারা হামলা করে। আমার ছোটভাই ইসমাইলের অবস্থা সংকটাপন্ন। আমি এর বিচার চাই।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেছি। আশেপাশের লোকদের জিজ্ঞাসা করেছি। এ ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।
চাঁদা না দেয়ায় দুই ভাইকে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ শহরের ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। হামলাকারীদের ছুরিকাঘাতে আহত আল-আমিন (৩৬) ও ইসমাইল (৩৪) পৌর শহরের মল্লিকপুর এলাকার বাসিন্দা।
জানাযায়, ট্রাফিক পয়েন্টস্থ শহীদ মিনার এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে কাপড়ের ব্যবসা করে আসছেন আল-আমিন ও ইসমাইলের ভাই বিল্লাল আহমদ। শহীদ মিনার এলাকায় ব্যবসা করতে হলে প্রতিদিন ২০০ টাকা চাঁদা দাবি করেন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের নেতা সোহেল মিয়া। চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে গত বৃহস্পতিবার কাপড় ব্যবসায়ী বিল্লাল আহমদকে মারধর করেন শহরের উত্তর আরপিননগরের বাসিন্দা সোহেল মিয়া ও তার ভাই ফল ব্যবসায়ী রয়েল। তাদের হামলায় আহত ব্যবসায়ী বিল্লাল আহমদ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদিকে, শুক্রবার সন্ধ্যায় ব্যবসায়ী বিল্লালের অপর দুই ভাই আল-আমিন ও ইসমাইল ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকায় গেলে পথ আটকে দাঁড়ান মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের নেতা সোহেল মিয়া ও তার ভাই রয়েলসহ কয়েকজন যুবক। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে বাগবিতন্ডা হয়। এক পর্যায়ে সোহেল ও তার লোকেরা আল-আমিন ও ইসমাইলের ওপর হামলা করে। তারা দুই ভাইকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। এর মধ্যে ইসমাইলের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে রেফার করা হয়।
সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. সালাউদ্দিন জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় রক্তাক্ত অবস্থায় আল-আমিন ও ইসমাইল নামের দুইজন হাসপাতালে আসনে। ইসমাইলের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সিলেট ওসমানি মেডিকেলে রেফার করি। তার কোমরের পেছনে একাধিক ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
আহত ব্যবসায়ী বিল্লাল মিয়া বলেন, আমি শহীদ মিনার এলাকায় ছোটখাটো কাপড়ের দোকানের ব্যবসা করি। সোহেল কিছুদিন যাবত আমার কাছে দৈনিক ২০০ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছে। আমি চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে বৃহস্পতিবার আমাকে তারা মারধর করে। আজ সন্ধ্যায় আমার দুই ভাইয়ের ওপর তারা হামলা করে। আমার ছোটভাই ইসমাইলের অবস্থা সংকটাপন্ন। আমি এর বিচার চাই।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেছি। আশেপাশের লোকদের জিজ্ঞাসা করেছি। এ ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।