
স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জ শহর যেন পরিণত হয়েছিল এক টুকরো আধ্যাত্মিক আনন্দধামে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উপলক্ষে
শুক্রবার (২৭ জুন) বিকেল ৪টায় শহরের জগন্নাথ জিউর মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বের হয় এক বর্ণাঢ্য রথযাত্রা। এছাড়া শহরের ষোলঘরস্থ কালাচান ও গোপাল জিউর আখড়া থেকে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ - ইসকনও বের করে রথযাত্রা। এতে হাজারো ভক্ত, নানা শ্রেণিপেশার মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয় শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো। আগামী ৫ জুলাই উল্টো রথযাত্রার মাধ্যমে সম্পন্ন হবে আনুষ্ঠানিকতার।
জগন্নাথ জিউর মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বের হওয়া বর্ণাঢ্য রথযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সমর কুমার পাল।
রথযাত্রার মাহাত্ম্য তুলে ধরে তিনি বলেন, সুনামগঞ্জ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল উদাহরণ। এখানে প্রতিটি ধর্মের মানুষ একে অপরের প্রতি সহমর্মী। জগন্নাথদেবের রথযাত্রা শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি মানবতার শিক্ষা দেয়।” শোভাযাত্রায় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম নূরুল, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট শেরেনূর আলী, বিশিষ্ট সমাজসেবক দেওয়ান সালাদীন রাজা চৌধুরী, বিএনপি নেতা মোর্শেদ আলম, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অ্যাড. বিমান কান্তি রায়, সাধারণ সম্পাদক বিমল বণিক, জগন্নাথ জিউর মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজয় তালুকদার বিজু, চন্দন কুমার রায়, রাকিবুল হাসান দিলু, সুজন মাহমুদ, অরুণ চন্দ্র দে, জ্যোতির্ময় দাস প্রমুখ। রথযাত্রাটি শহরের জগন্নাথ মন্দির থেকে শুরু হয়ে মধ্যবাজার, পশ্চিমবাজার, ট্রাফিক পয়েন্ট, দুর্গাবাড়ি হয়ে নতুনপাড়া এলাকায় গিয়ে শেষ হয়।
এসময় ভক্তরা ধর্মীয় গান, কীর্তন আর ঢোল বাজিয়ে রথ টেনে নিয়ে যান। রথে অবস্থান করছিলেন জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার প্রতিমূর্তি। উল্ল্যেখ্য, সনাতন বিশ্বাসে জগন্নাথ হলেন ‘জগৎ’ অর্থাৎ বিশ্বের ‘নাথ’ বা অধীশ্বর। তার কৃপায় জীবের মোক্ষ লাভ সম্ভব। রথ টানার মধ্য দিয়ে এই বিশ্বাস ও অনুরাগের প্রকাশ ঘটে। শহরের প্রতিটি স্তরের মানুষের অংশগ্রহণে রথযাত্রাটি এক অনন্য সম্প্রীতির উদাহরণ হয়ে ওঠে। এটি ছিল ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি সামাজিক বন্ধনেরও এক উজ্জ্বল নিদর্শন।
সুনামগঞ্জ শহর যেন পরিণত হয়েছিল এক টুকরো আধ্যাত্মিক আনন্দধামে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উপলক্ষে
শুক্রবার (২৭ জুন) বিকেল ৪টায় শহরের জগন্নাথ জিউর মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বের হয় এক বর্ণাঢ্য রথযাত্রা। এছাড়া শহরের ষোলঘরস্থ কালাচান ও গোপাল জিউর আখড়া থেকে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ - ইসকনও বের করে রথযাত্রা। এতে হাজারো ভক্ত, নানা শ্রেণিপেশার মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয় শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো। আগামী ৫ জুলাই উল্টো রথযাত্রার মাধ্যমে সম্পন্ন হবে আনুষ্ঠানিকতার।
জগন্নাথ জিউর মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বের হওয়া বর্ণাঢ্য রথযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সমর কুমার পাল।
রথযাত্রার মাহাত্ম্য তুলে ধরে তিনি বলেন, সুনামগঞ্জ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল উদাহরণ। এখানে প্রতিটি ধর্মের মানুষ একে অপরের প্রতি সহমর্মী। জগন্নাথদেবের রথযাত্রা শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি মানবতার শিক্ষা দেয়।” শোভাযাত্রায় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম নূরুল, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট শেরেনূর আলী, বিশিষ্ট সমাজসেবক দেওয়ান সালাদীন রাজা চৌধুরী, বিএনপি নেতা মোর্শেদ আলম, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অ্যাড. বিমান কান্তি রায়, সাধারণ সম্পাদক বিমল বণিক, জগন্নাথ জিউর মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজয় তালুকদার বিজু, চন্দন কুমার রায়, রাকিবুল হাসান দিলু, সুজন মাহমুদ, অরুণ চন্দ্র দে, জ্যোতির্ময় দাস প্রমুখ। রথযাত্রাটি শহরের জগন্নাথ মন্দির থেকে শুরু হয়ে মধ্যবাজার, পশ্চিমবাজার, ট্রাফিক পয়েন্ট, দুর্গাবাড়ি হয়ে নতুনপাড়া এলাকায় গিয়ে শেষ হয়।
এসময় ভক্তরা ধর্মীয় গান, কীর্তন আর ঢোল বাজিয়ে রথ টেনে নিয়ে যান। রথে অবস্থান করছিলেন জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার প্রতিমূর্তি। উল্ল্যেখ্য, সনাতন বিশ্বাসে জগন্নাথ হলেন ‘জগৎ’ অর্থাৎ বিশ্বের ‘নাথ’ বা অধীশ্বর। তার কৃপায় জীবের মোক্ষ লাভ সম্ভব। রথ টানার মধ্য দিয়ে এই বিশ্বাস ও অনুরাগের প্রকাশ ঘটে। শহরের প্রতিটি স্তরের মানুষের অংশগ্রহণে রথযাত্রাটি এক অনন্য সম্প্রীতির উদাহরণ হয়ে ওঠে। এটি ছিল ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি সামাজিক বন্ধনেরও এক উজ্জ্বল নিদর্শন।