
স্টাফ রিপোর্টার ::
ছাতকে মাদক মামলায় ৩ বছরের সশ্রম সাজাপ্রাপ্ত দীর্ঘদিন পলাতক পলাতক আসামি শামছুল হক ও করিমা খাতুন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদের জেল হাজতে প্রেরণ করেছেন।
রবিবার (২৯ জুন) দুপুরে সুনামগঞ্জ জেলা যুগ্ম ১ম আদালতে হাজির হলে বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। দন্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. শামছুল হক ছাতক উপজেলার জাউয়া বাজার ইউনিয়নের বাঘারাই (বড়কাপন) গ্রামের বাসিন্দা এবং অপর দ-প্রাপ্ত করিমা খাতুন একই গ্রামের ছায়েদ মিয়ার স্ত্রী। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায়, মো. শামছুল হক ও করিমা খাতুন নিজ এলাকাসহ আশপাশের উপজেলায় মাদকদ্রব্য বিক্রি করে আসছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর রাত ১১টায় র্যাব-০৯ এর একটি আভিযানিক দল অভিযান পরিচালনা করে আসামি করিমা খাতুনের বসতঘর থেকে ৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। তখন র্যাব করিমা খাতুনকে আটক কালে অপর আসামি শামছুল হক পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ছাতক থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি তদন্ত শেষে তদন্তকারী অফিসার উপ পুলিশ পরিদর্শক সুয়েব চৌধুরী অভিযুক্ত আসামি শামছুল হক ও করিমা খাতুনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ বিচারিক কার্যক্রম শেষে দায়রা ১৮৭/২০১৮ মামলায় আসামি করিমা খাতুন ও শামছুল হককে গত বছরের ২৭ অক্টোবর ৩ বছরের সশ্রম কারাদ- ও ৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৩ মাসের জেল দেন বিচারক। উক্ত আদেশের পর আসামিরা আদালতে হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। রবিবার (২৯ জুন) দুপুরে আসামি শামছুল হক ও করিমা খাতুন আইনজীবীর মাধ্যমে সুনামগঞ্জ জেলা যুগ্ম ১ম আদালতে হাজির হয়ে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদেরকে সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠানোর আদেশ প্রদান করেন। দ-প্রাপ্ত আসামি আটক ও জেল হাজতে প্রেরণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জ জেলা যুগ্ম ১ম আদালতের পেশকার মো. নুর উদ্দিন। তিনি বলেন, আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানামূলে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি শামছুল হক ও করিমা খাতুন একই মামলায় পলাতক ছিল। রবিবার আদালতে হাজির হলে আদালত তাদেরকে কারাগারে প্রেরণ করেন।
ছাতকে মাদক মামলায় ৩ বছরের সশ্রম সাজাপ্রাপ্ত দীর্ঘদিন পলাতক পলাতক আসামি শামছুল হক ও করিমা খাতুন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদের জেল হাজতে প্রেরণ করেছেন।
রবিবার (২৯ জুন) দুপুরে সুনামগঞ্জ জেলা যুগ্ম ১ম আদালতে হাজির হলে বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। দন্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. শামছুল হক ছাতক উপজেলার জাউয়া বাজার ইউনিয়নের বাঘারাই (বড়কাপন) গ্রামের বাসিন্দা এবং অপর দ-প্রাপ্ত করিমা খাতুন একই গ্রামের ছায়েদ মিয়ার স্ত্রী। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায়, মো. শামছুল হক ও করিমা খাতুন নিজ এলাকাসহ আশপাশের উপজেলায় মাদকদ্রব্য বিক্রি করে আসছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর রাত ১১টায় র্যাব-০৯ এর একটি আভিযানিক দল অভিযান পরিচালনা করে আসামি করিমা খাতুনের বসতঘর থেকে ৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। তখন র্যাব করিমা খাতুনকে আটক কালে অপর আসামি শামছুল হক পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ছাতক থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি তদন্ত শেষে তদন্তকারী অফিসার উপ পুলিশ পরিদর্শক সুয়েব চৌধুরী অভিযুক্ত আসামি শামছুল হক ও করিমা খাতুনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ বিচারিক কার্যক্রম শেষে দায়রা ১৮৭/২০১৮ মামলায় আসামি করিমা খাতুন ও শামছুল হককে গত বছরের ২৭ অক্টোবর ৩ বছরের সশ্রম কারাদ- ও ৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৩ মাসের জেল দেন বিচারক। উক্ত আদেশের পর আসামিরা আদালতে হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। রবিবার (২৯ জুন) দুপুরে আসামি শামছুল হক ও করিমা খাতুন আইনজীবীর মাধ্যমে সুনামগঞ্জ জেলা যুগ্ম ১ম আদালতে হাজির হয়ে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদেরকে সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠানোর আদেশ প্রদান করেন। দ-প্রাপ্ত আসামি আটক ও জেল হাজতে প্রেরণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জ জেলা যুগ্ম ১ম আদালতের পেশকার মো. নুর উদ্দিন। তিনি বলেন, আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানামূলে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি শামছুল হক ও করিমা খাতুন একই মামলায় পলাতক ছিল। রবিবার আদালতে হাজির হলে আদালত তাদেরকে কারাগারে প্রেরণ করেন।