
জগন্নাথপুর প্রতিনিধি ::
জগন্নাথপুরে খালেদ মিয়া হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার দুপুরে জগন্নাথপুর উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়নের উত্তর কালনীরচর বাজারে স্থানীয় প্রতিবাদী জনতার উদ্যোগে মানববন্ধন ও সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, উত্তর কালনীরচর বাজারে একটি দোকানভিট নিয়ে বিরোধ ছিল দুই গ্রুপের মধ্যে। এ নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল।
আদালতের রায়ে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা হয়। এ ঘটনার জের ধরে গত ৩১ মে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে খালিদ মিয়া (৪০) নৃশংসভাবে খুন হন এবং প্রায় ৩৫ জন আহত হন। এ ঘটনায় নিহতের ভাই শুক্কর আলী বাদী হয়ে প্রতিপক্ষের ৯৮ জনকে আসামি করে জগন্নাথপুর থানায় হত্যা মামলায় দায়ের করেন। মামলা-০১। তারিখ- ০৩/০৬/২০২৫ইং। মামলায় এ পর্যন্ত ৭ আসামি গ্রেফতার হলেও অন্য আসামিরা দিনের বেলায় পালিয়ে থাকে এবং রাতের বেলায় এলাকায় অবস্থান করে তারা নিজেরা নিজেদের ঘরবাড়ি ভাংচুর ও ঘরের মালামাল সরিয়ে পাল্টা কাউন্টার মামলা করছে। শুধু তাই নয়, মামলার বাদীপক্ষের লোকদের নানাভাবে প্রাণে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। সভায় বক্তারা নিরীহ খালিদ মিয়ার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন, আলাউর রহমান ইয়াওর, কুবাইব আহমেদ সিজুল, হোসেন মিয়া, রুহেল মিয়া ও নিহতের ভাই মোহন মিয়া প্রমুখ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ছইল মিয়া, আবদুল মমিন, বশির উদ্দিন, খসরু মিয়া, আবদুল গফ্ফার, রশিদ মিয়া, কাহেল মিয়া, খলকু মিয়া, খালেদ মিয়া, লুৎফুর রহমান, জামিল হোসেন, মোহাম্মদ আলী, মুর্শেদ আহমদ, তুরন মিয়া, জাহাঙ্গীর মিয়া, সেবুল মিয়া, জলাল মিয়া, দিলোয়ার হোসেন, রাশেদ মিয়া, রিয়াইছ মিয়া, হালিম মিয়া, ইমন মিয়া, খালিফুর মিয়া, শফিকুল ইসলাম, আহবাবুর রহমান, সিরাজুল ইসলাম, হারুন মিয়া, মিছলু মিয়া, মোস্তফা মিয়া, গফ্ফার মিয়া, আতাউর রহমান, দরছ মিয়া প্রমুখ। মানববন্ধন শেষে স্থানীয় জনতা নিহত খালিদ মিয়ার বাড়িতে যান।
এ সময় তার মা পুত্রশোকে কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং খুনিদের ফাসির দাবি জানান। নিহত খালিদ মিয়ার অবুঝ ৪ সন্তানসহ তার স্ত্রী বলেন, এখনো বাচ্চারা তাদের বাবার জন্য কাঁদে। তাদের বাবা কোথায় জানতে চায়। আমি উত্তর দিতে পারিনা। আমিও তাদের সাথে কাঁদি।
এ বিষয়ে জগন্নাথপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঞা জানান, খালিদ হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত কয়েকজন আসামি গ্রেফতার হয়েছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
জগন্নাথপুরে খালেদ মিয়া হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার দুপুরে জগন্নাথপুর উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়নের উত্তর কালনীরচর বাজারে স্থানীয় প্রতিবাদী জনতার উদ্যোগে মানববন্ধন ও সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, উত্তর কালনীরচর বাজারে একটি দোকানভিট নিয়ে বিরোধ ছিল দুই গ্রুপের মধ্যে। এ নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল।
আদালতের রায়ে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা হয়। এ ঘটনার জের ধরে গত ৩১ মে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে খালিদ মিয়া (৪০) নৃশংসভাবে খুন হন এবং প্রায় ৩৫ জন আহত হন। এ ঘটনায় নিহতের ভাই শুক্কর আলী বাদী হয়ে প্রতিপক্ষের ৯৮ জনকে আসামি করে জগন্নাথপুর থানায় হত্যা মামলায় দায়ের করেন। মামলা-০১। তারিখ- ০৩/০৬/২০২৫ইং। মামলায় এ পর্যন্ত ৭ আসামি গ্রেফতার হলেও অন্য আসামিরা দিনের বেলায় পালিয়ে থাকে এবং রাতের বেলায় এলাকায় অবস্থান করে তারা নিজেরা নিজেদের ঘরবাড়ি ভাংচুর ও ঘরের মালামাল সরিয়ে পাল্টা কাউন্টার মামলা করছে। শুধু তাই নয়, মামলার বাদীপক্ষের লোকদের নানাভাবে প্রাণে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। সভায় বক্তারা নিরীহ খালিদ মিয়ার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন, আলাউর রহমান ইয়াওর, কুবাইব আহমেদ সিজুল, হোসেন মিয়া, রুহেল মিয়া ও নিহতের ভাই মোহন মিয়া প্রমুখ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ছইল মিয়া, আবদুল মমিন, বশির উদ্দিন, খসরু মিয়া, আবদুল গফ্ফার, রশিদ মিয়া, কাহেল মিয়া, খলকু মিয়া, খালেদ মিয়া, লুৎফুর রহমান, জামিল হোসেন, মোহাম্মদ আলী, মুর্শেদ আহমদ, তুরন মিয়া, জাহাঙ্গীর মিয়া, সেবুল মিয়া, জলাল মিয়া, দিলোয়ার হোসেন, রাশেদ মিয়া, রিয়াইছ মিয়া, হালিম মিয়া, ইমন মিয়া, খালিফুর মিয়া, শফিকুল ইসলাম, আহবাবুর রহমান, সিরাজুল ইসলাম, হারুন মিয়া, মিছলু মিয়া, মোস্তফা মিয়া, গফ্ফার মিয়া, আতাউর রহমান, দরছ মিয়া প্রমুখ। মানববন্ধন শেষে স্থানীয় জনতা নিহত খালিদ মিয়ার বাড়িতে যান।
এ সময় তার মা পুত্রশোকে কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং খুনিদের ফাসির দাবি জানান। নিহত খালিদ মিয়ার অবুঝ ৪ সন্তানসহ তার স্ত্রী বলেন, এখনো বাচ্চারা তাদের বাবার জন্য কাঁদে। তাদের বাবা কোথায় জানতে চায়। আমি উত্তর দিতে পারিনা। আমিও তাদের সাথে কাঁদি।
এ বিষয়ে জগন্নাথপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঞা জানান, খালিদ হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত কয়েকজন আসামি গ্রেফতার হয়েছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।