
স্টাফ রিপোর্টার ::
৭ জুলাই রাত ৮টার দিকে শাল্লা মৎস্য অফিসের ভেতরের শৌচাগারের দরজায় নিজের গায়ের শার্টে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ওই দপ্তরের অফিস সহায়ক পিপলু সরকারের (৩৬) ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি আটগাঁও ইউপির মামুদনগর গ্রামের চিত্তরঞ্জন সরকারের বড় ছেলে। পিপলু সরকার সরকারি চাকুরির পাশাপাশি টিউশনি করে পরিবারের খরচ যোগান দিত বলেও জানা গেছে। একারণে পিপলু সরকার মাস্টার নামেও পরিচিত ছিলেন। জানাযায়, পিপলু সরকারের স্ত্রী স্বামীর খোঁজে স্বামীর এক বন্ধুকে অফিসে পাঠালে তিনি এসে পিপলুর ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান। পরে পুলিশকে খবর দেয়া হয়। পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। কিন্তু তার এই মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না কেউ। অনেকেই পিপলু’র মৃত্যুকে রহস্যজনক মনে করছেন।
এ ব্যাপারে শাল্লা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) সন্দীপন মজুমদার গণমাধ্যমকে বলেন, আমি কিছুই জানি না। অফিসের কোনো বিষয় মনে হচ্ছে না। পারিবারিক হতে পারে। অন্যদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে পিপলু সরকারের দুটি পা ফ্লোরে লাগানো। পিপলু’র শারিরীক গঠন বেশ উচ্চতা সম্পন্ন ছিল। এমন দৃশ্য দেখে নানা প্রশ্ন করতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। প্রশাসনকে বিশেষ গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করার অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। পিপলু সরকারের বেশ কয়েকজন বন্ধু জানান, তার পারিবারিক কোন সমস্যা ছিল না। তবে শুনেছি পিপলু সরকারের উপর ঋণের চাপ ছিল।
এবিষয়ে শাল্লা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, পিপলু সরকার নিজের পরনের শার্ট দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। পিপলু সরকারের মরদেহ পোস্টমর্টেমের জন্য জেলায় পাঠানো হয়েছে।
শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিয়াস চন্দ্র দাস বলেন, ঘটনা জানার পর আমি সেখানে গিয়ে দেখে এসেছি। পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
উল্লেখ্য, বছর দু’য়েক পূর্বে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের আরেক অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। তিনি ছিলেন হবিবপুর ইউপির কাশীপুর গ্রামের তৈয়ব আলীর ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২৭)। দু’বছরের ব্যবধানে পিপলু সরকার (মাস্টার) নামের মৎস্য অফিসের ওই অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার হল একই ভবনে।
৭ জুলাই রাত ৮টার দিকে শাল্লা মৎস্য অফিসের ভেতরের শৌচাগারের দরজায় নিজের গায়ের শার্টে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ওই দপ্তরের অফিস সহায়ক পিপলু সরকারের (৩৬) ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি আটগাঁও ইউপির মামুদনগর গ্রামের চিত্তরঞ্জন সরকারের বড় ছেলে। পিপলু সরকার সরকারি চাকুরির পাশাপাশি টিউশনি করে পরিবারের খরচ যোগান দিত বলেও জানা গেছে। একারণে পিপলু সরকার মাস্টার নামেও পরিচিত ছিলেন। জানাযায়, পিপলু সরকারের স্ত্রী স্বামীর খোঁজে স্বামীর এক বন্ধুকে অফিসে পাঠালে তিনি এসে পিপলুর ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান। পরে পুলিশকে খবর দেয়া হয়। পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। কিন্তু তার এই মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না কেউ। অনেকেই পিপলু’র মৃত্যুকে রহস্যজনক মনে করছেন।
এ ব্যাপারে শাল্লা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) সন্দীপন মজুমদার গণমাধ্যমকে বলেন, আমি কিছুই জানি না। অফিসের কোনো বিষয় মনে হচ্ছে না। পারিবারিক হতে পারে। অন্যদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে পিপলু সরকারের দুটি পা ফ্লোরে লাগানো। পিপলু’র শারিরীক গঠন বেশ উচ্চতা সম্পন্ন ছিল। এমন দৃশ্য দেখে নানা প্রশ্ন করতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। প্রশাসনকে বিশেষ গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করার অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। পিপলু সরকারের বেশ কয়েকজন বন্ধু জানান, তার পারিবারিক কোন সমস্যা ছিল না। তবে শুনেছি পিপলু সরকারের উপর ঋণের চাপ ছিল।
এবিষয়ে শাল্লা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, পিপলু সরকার নিজের পরনের শার্ট দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। পিপলু সরকারের মরদেহ পোস্টমর্টেমের জন্য জেলায় পাঠানো হয়েছে।
শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিয়াস চন্দ্র দাস বলেন, ঘটনা জানার পর আমি সেখানে গিয়ে দেখে এসেছি। পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
উল্লেখ্য, বছর দু’য়েক পূর্বে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের আরেক অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। তিনি ছিলেন হবিবপুর ইউপির কাশীপুর গ্রামের তৈয়ব আলীর ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২৭)। দু’বছরের ব্যবধানে পিপলু সরকার (মাস্টার) নামের মৎস্য অফিসের ওই অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার হল একই ভবনে।