
ধর্মপাশা প্রতিনিধি ::
ধর্মপাশা উপজেলার সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের সরকারি একটি গোপাটের (জমির বোরো ধান পরিবহন করার রাস্তা) মাটি ভরাটের কাজ না করেই সরকারি বরাদ্দের এক লাখ ১৫ হাজার টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ওই ইউনিয়নের জাড়ারকোণা গ্রামের বাসিন্দা ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সংগঠক আলী হাসান এই টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে জাড়ারকোণা গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় ও স্থানীয় এলাকবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের জাড়ারকোণা গ্রামের গুইঙ্গার দাইড় থেকে চটাবিল পর্যন্ত সরকারি গোপাটের রাস্তায় মাটি ভরাট কাজের জন্য গত অর্থবছরে টিআরের দ্বিতীয় পর্যায়ের আওতায় এক লাখ ১৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই প্রকল্প কাজের সভাপতি হলেন সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের ৪, ৫ ও ৬নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য রিপা আক্তার ও সদস্য সচিব হলেন জাড়ারকোণা গ্রামের বাসিন্দা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সংগঠক আলী হাসান (২৮)। গত জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে এই বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করে কাজ না করে তা আত্মসাত করেন।
জাড়ারকোণা গ্রামের বাসিন্দা আবাদুল হোসেন (৩০) বলেন, আমাদের গ্রামের কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন মিলে গেল চৈত্র মাসে চাঁদা তুলে এই গোপাটের (ধান পরিবহনের জন্য সরকারি রাস্তা) মাটি ভরাট কাজ করেছি। গত কয়েকদিন আগে জানতে পেরেছি এই কাজ দেখিয়ে আমাদের ইউনিয়নের ইউপি সদস্য রিপা আক্তার ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক আলী হাসান এই দুই জন মিলে এ বাবদ টিআরের এক লাখ ১৫ হাজার টাকা তুলে তা আত্মসাৎ করেছেন। এ ঘটনায় সুবিচার চেয়ে আমরা কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার অর্ধ শতাধিক গ্রামবাসী ইউএনও স্যারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছি। সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য রিপা আক্তার বলেন, আমি শুধু নাম দস্তখত লিখতে পারি। টাকা উত্তোলনসহ সব কাজই আমাদের গ্রামের আলী হাসান করেছেন। এই টাকা থেকে এক টাকাও আমি নিইনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আলী হাসানের দাবি, বর্ষার পানি চলে এসেছে। তাই কাজটি করা হয়নি। বরাদ্দের টাকা তুলে নিলেও তা আত্মসাৎ করিনি। নানা কাজে ব্যস্ত থাকায় টাকাগুলো এতদিন ফেরত দিতে পারিনি। খুব শিগগিরই তা বিধি মোতাবেক ফেরত দেব।
ইউএনও জনি রায় বলেন, এ সংক্রান্ত একটি লিখিত অভিযোগ আমি পেয়েছি। তদন্ত করে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ধর্মপাশা উপজেলার সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের সরকারি একটি গোপাটের (জমির বোরো ধান পরিবহন করার রাস্তা) মাটি ভরাটের কাজ না করেই সরকারি বরাদ্দের এক লাখ ১৫ হাজার টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ওই ইউনিয়নের জাড়ারকোণা গ্রামের বাসিন্দা ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সংগঠক আলী হাসান এই টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে জাড়ারকোণা গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় ও স্থানীয় এলাকবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের জাড়ারকোণা গ্রামের গুইঙ্গার দাইড় থেকে চটাবিল পর্যন্ত সরকারি গোপাটের রাস্তায় মাটি ভরাট কাজের জন্য গত অর্থবছরে টিআরের দ্বিতীয় পর্যায়ের আওতায় এক লাখ ১৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই প্রকল্প কাজের সভাপতি হলেন সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের ৪, ৫ ও ৬নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য রিপা আক্তার ও সদস্য সচিব হলেন জাড়ারকোণা গ্রামের বাসিন্দা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সংগঠক আলী হাসান (২৮)। গত জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে এই বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করে কাজ না করে তা আত্মসাত করেন।
জাড়ারকোণা গ্রামের বাসিন্দা আবাদুল হোসেন (৩০) বলেন, আমাদের গ্রামের কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন মিলে গেল চৈত্র মাসে চাঁদা তুলে এই গোপাটের (ধান পরিবহনের জন্য সরকারি রাস্তা) মাটি ভরাট কাজ করেছি। গত কয়েকদিন আগে জানতে পেরেছি এই কাজ দেখিয়ে আমাদের ইউনিয়নের ইউপি সদস্য রিপা আক্তার ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক আলী হাসান এই দুই জন মিলে এ বাবদ টিআরের এক লাখ ১৫ হাজার টাকা তুলে তা আত্মসাৎ করেছেন। এ ঘটনায় সুবিচার চেয়ে আমরা কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার অর্ধ শতাধিক গ্রামবাসী ইউএনও স্যারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছি। সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য রিপা আক্তার বলেন, আমি শুধু নাম দস্তখত লিখতে পারি। টাকা উত্তোলনসহ সব কাজই আমাদের গ্রামের আলী হাসান করেছেন। এই টাকা থেকে এক টাকাও আমি নিইনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আলী হাসানের দাবি, বর্ষার পানি চলে এসেছে। তাই কাজটি করা হয়নি। বরাদ্দের টাকা তুলে নিলেও তা আত্মসাৎ করিনি। নানা কাজে ব্যস্ত থাকায় টাকাগুলো এতদিন ফেরত দিতে পারিনি। খুব শিগগিরই তা বিধি মোতাবেক ফেরত দেব।
ইউএনও জনি রায় বলেন, এ সংক্রান্ত একটি লিখিত অভিযোগ আমি পেয়েছি। তদন্ত করে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।