
স্টাফ রিপোর্টার ::
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সুনামগঞ্জ জেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে যুগ্ম সমন্বয়কারী হিসেবে নাম আসা একজন ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বলেছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। তিনি বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত। গত শনিবার রাতে এনসিপির সুনামগঞ্জ জেলা শাখার ৩১ সদস্যবিশিষ্ট সমন্বয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী করা হয়েছে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের তেঘরিয়া এলাকার বাসিন্দা মরমি কবি হাসন রাজার প্রপৌত্র দেওয়ান সাজাউর রাজা চৌধুরীকে (সুমন)। সংগঠনের কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে যুগ্ম সমন্বয়কারী হিসেবে রাখা হয়েছে পাঁচজনকে। এর মধ্যে প্রথমে নাম থাকা মো. হারুনুর রশিদ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বাসিন্দা। তিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি। বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনে তিনি দলের নির্দেশনা অমান্য করে প্রার্থী হওয়ায় দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়। কমিটি ঘোষণার পর তিনি ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বলেন, এনসিপি থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে কমিটি নিয়ে বা কমিটিতে রাখার বিষয়টি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। হারুনুর রশিদ বলেন, এনসিপি থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। কথাবার্তা হয়েছে। তবে আমি তাদের সঙ্গে যোগ দিইনি। এখন হঠাৎ কমিটিতে নাম দেখে আমি বিব্রত। আমি বিএনপিতেই আছি এবং থাকব। অপরদিকে, শনিবার রাতে এনসিপি’র সুনামগঞ্জ কমিটি ঘোষণার পরপরই ১ম যুগ্ম সমন্বয়কারী হিসেবে নাম আসা মো. হারুনুর রশিদ তার ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এই পদ গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তিনি পোস্টে উল্লেখ করেন, “এনসিপির সমন্বয়ক কমিটি প্রকাশ পেয়েছে কিছুক্ষণ আগে। আমি বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারলাম যুগ্ম সমন্বয়ক হিসেবে আমার নাম ঘোষণা করা হয়েছে। যা শুনে হতবাক এবং বিস্মিত হয়েছি। বর্তমান কমিটির ব্যাপারে আমি কোনভাবেই অবগত নই। আমাকে দলে আসার জন্য নিমন্ত্রণ করা হয়েছিল, কিন্তু আমি মতামত দেইনি। ছাত্রদল থেকে আমার রাজনীতি শুরু হয়েছিল অদ্যাবধি আমি বিএনপির সাথে যুক্ত এবং ভবিষ্যতে দল পরিবর্তন করার আমার কোন সম্ভাবনা নেই।” এ বিষয়ে এনসিপি’র সুনামগঞ্জ প্রধান সমন্বয়কারী দেওয়ান সাজাউর রাজা চৌধুরী বলেন, “কেন্দ্রীয় কমিটি ভালো বলতে পারবেন কিভাবে উনার (হারুন) নাম কমিটিতে এসেছে। আমার সাথে এই বিষয়ে কোনো কথা হয়নি।” এদিকে মো. হারুনুর রশিদ বলেন, কে বা কারা আমার নাম যুক্ত করেছেন তা আমি জানি না। কমিটি প্রকাশ হওয়ার পরপরই আমি ফেসবুকে আমার অবস্থান স্পষ্ট করেছি। বর্তমান কমিটির ব্যাপারে আমি কোনোভাবেই অবগত নই। এনসিপিতে আসার জন্য আমাকে নিমন্ত্রণ করা হয়েছিল, কিন্তু আমি কোনো মতামত দেইনি। আমি এনসিপির সাথে কোনোভাবেই যুক্ত হবো না। তিনি আরও বলেন, আমার রাজনৈতিক জীবন ছাত্রদল থেকে শুরু হয়েছিল। বর্তমানেও বিএনপির সাথে যুক্ত আছি। দল পরিবর্তনের কোনো সিদ্ধান্ত আমি কখনোই নেইনি।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সুনামগঞ্জ জেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে যুগ্ম সমন্বয়কারী হিসেবে নাম আসা একজন ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বলেছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। তিনি বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত। গত শনিবার রাতে এনসিপির সুনামগঞ্জ জেলা শাখার ৩১ সদস্যবিশিষ্ট সমন্বয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী করা হয়েছে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের তেঘরিয়া এলাকার বাসিন্দা মরমি কবি হাসন রাজার প্রপৌত্র দেওয়ান সাজাউর রাজা চৌধুরীকে (সুমন)। সংগঠনের কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে যুগ্ম সমন্বয়কারী হিসেবে রাখা হয়েছে পাঁচজনকে। এর মধ্যে প্রথমে নাম থাকা মো. হারুনুর রশিদ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বাসিন্দা। তিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি। বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনে তিনি দলের নির্দেশনা অমান্য করে প্রার্থী হওয়ায় দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়। কমিটি ঘোষণার পর তিনি ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বলেন, এনসিপি থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে কমিটি নিয়ে বা কমিটিতে রাখার বিষয়টি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। হারুনুর রশিদ বলেন, এনসিপি থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। কথাবার্তা হয়েছে। তবে আমি তাদের সঙ্গে যোগ দিইনি। এখন হঠাৎ কমিটিতে নাম দেখে আমি বিব্রত। আমি বিএনপিতেই আছি এবং থাকব। অপরদিকে, শনিবার রাতে এনসিপি’র সুনামগঞ্জ কমিটি ঘোষণার পরপরই ১ম যুগ্ম সমন্বয়কারী হিসেবে নাম আসা মো. হারুনুর রশিদ তার ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এই পদ গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তিনি পোস্টে উল্লেখ করেন, “এনসিপির সমন্বয়ক কমিটি প্রকাশ পেয়েছে কিছুক্ষণ আগে। আমি বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারলাম যুগ্ম সমন্বয়ক হিসেবে আমার নাম ঘোষণা করা হয়েছে। যা শুনে হতবাক এবং বিস্মিত হয়েছি। বর্তমান কমিটির ব্যাপারে আমি কোনভাবেই অবগত নই। আমাকে দলে আসার জন্য নিমন্ত্রণ করা হয়েছিল, কিন্তু আমি মতামত দেইনি। ছাত্রদল থেকে আমার রাজনীতি শুরু হয়েছিল অদ্যাবধি আমি বিএনপির সাথে যুক্ত এবং ভবিষ্যতে দল পরিবর্তন করার আমার কোন সম্ভাবনা নেই।” এ বিষয়ে এনসিপি’র সুনামগঞ্জ প্রধান সমন্বয়কারী দেওয়ান সাজাউর রাজা চৌধুরী বলেন, “কেন্দ্রীয় কমিটি ভালো বলতে পারবেন কিভাবে উনার (হারুন) নাম কমিটিতে এসেছে। আমার সাথে এই বিষয়ে কোনো কথা হয়নি।” এদিকে মো. হারুনুর রশিদ বলেন, কে বা কারা আমার নাম যুক্ত করেছেন তা আমি জানি না। কমিটি প্রকাশ হওয়ার পরপরই আমি ফেসবুকে আমার অবস্থান স্পষ্ট করেছি। বর্তমান কমিটির ব্যাপারে আমি কোনোভাবেই অবগত নই। এনসিপিতে আসার জন্য আমাকে নিমন্ত্রণ করা হয়েছিল, কিন্তু আমি কোনো মতামত দেইনি। আমি এনসিপির সাথে কোনোভাবেই যুক্ত হবো না। তিনি আরও বলেন, আমার রাজনৈতিক জীবন ছাত্রদল থেকে শুরু হয়েছিল। বর্তমানেও বিএনপির সাথে যুক্ত আছি। দল পরিবর্তনের কোনো সিদ্ধান্ত আমি কখনোই নেইনি।