
স্টাফ রিপোর্টার ::
নৃত্য-সুর-সংগীতে এক অপূর্ব সন্ধ্যা উপহার দিল সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সংগীত বিভাগের শিশু বিভাগ-৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা। ‘আনন্দধারা’ শিরোনামের এই সৃজনশীল আয়োজনটি অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমির হাসন রাজা মিলনায়তনে। অনুষ্ঠানটি আয়োজনে ছিলেন ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকবৃন্দ এবং সার্বিক সহযোগিতায় ছিল জেলা শিল্পকলা একাডেমি। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কালচারাল অফিসার আহমেদ মঞ্জুরুল হক চৌধুরী। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, “শিশুদের মধ্যে শিল্পচর্চার যে উজ্জ্বল ছাপ আজ আমরা দেখলাম, তা নিঃসন্দেহে আমাদের ভবিষ্যৎ সাংস্কৃতিক নেতৃত্ব গঠনে আশা জাগানিয়া।” অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ শিল্পী জুবায়ের বখ্ত সেবুল, সংগীত প্রশিক্ষক ও কণ্ঠশিল্পী সোহেল রানা, সংগীতশিল্পী রিপন চন্দ, বাউল সেলিম সরকার, অমিত বর্মণ, রুম্মান আলতাফ, সেলিম আহমেদ, কপিল পদ ঋষি, কাব্য, ধনঞ্জয় ম-ল, নয়নসহ আরও অনেকে। ‘আনন্দধারা’ অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল শিশু শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা। শুরুতেই ছিল রবীন্দ্রসংগীত ও দেশাত্মবোধক গানের এক সুরেলা আয়োজন, এরপর একে একে মঞ্চে আসে শিশুদের কণ্ঠে নানা জনপ্রিয় সংগীত। তাদের পরিশীলিত কণ্ঠ, সাবলীল উপস্থাপনা ও সুরের মাধুর্য্যে মুখর হয়ে ওঠে মিলনায়তন। একইসঙ্গে ছিল ছন্দবদ্ধ নৃত্য পরিবেশনা, যা দর্শক-শ্রোতার হৃদয়ে বাড়তি আবেগ ও আনন্দের স্পন্দন সৃষ্টি করে। এছাড়া অনুষ্ঠানের শেষ অংশে অভিভাবক ও শিক্ষার্থী মিলিত হয়ে পরিবেশন করেন ধামাইল গান। এ অংশটি যেন হয়ে ওঠে এক আবেগঘন পারিবারিক উৎসব, যেখানে সুরে, ছন্দে ও ¯েœহে মিশে যায় প্রজন্ম ও অভিজ্ঞতার সৌন্দর্য। অনুষ্ঠানে উপস্থিত দর্শকদের সাথে আলাপ হলে তারা বলেন, এই আয়োজন প্রমাণ করে, জেলার সাংস্কৃতিক চর্চা কেবল বড়দের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় - ছোট ছোট কোমলমতি শিশুদের হাত ধরেই এগিয়ে যাচ্ছে সুনামগঞ্জের শিল্প-সংস্কৃতির উত্তরাধিকার। তারা আরও বলেন, এই আয়োজন এককথায় মনোমুগ্ধকর। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিচর্যায় শিশুদের এই ধরনের সৃজনশীল অংশগ্রহণ শুধু একটি আয়োজন নয় - এটি এক ভবিষ্যৎ স্বপ্ন বুননের ক্ষেত্র। ‘আনন্দধারা’ তারই অনন্য নজির।
নৃত্য-সুর-সংগীতে এক অপূর্ব সন্ধ্যা উপহার দিল সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সংগীত বিভাগের শিশু বিভাগ-৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা। ‘আনন্দধারা’ শিরোনামের এই সৃজনশীল আয়োজনটি অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমির হাসন রাজা মিলনায়তনে। অনুষ্ঠানটি আয়োজনে ছিলেন ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকবৃন্দ এবং সার্বিক সহযোগিতায় ছিল জেলা শিল্পকলা একাডেমি। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কালচারাল অফিসার আহমেদ মঞ্জুরুল হক চৌধুরী। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, “শিশুদের মধ্যে শিল্পচর্চার যে উজ্জ্বল ছাপ আজ আমরা দেখলাম, তা নিঃসন্দেহে আমাদের ভবিষ্যৎ সাংস্কৃতিক নেতৃত্ব গঠনে আশা জাগানিয়া।” অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ শিল্পী জুবায়ের বখ্ত সেবুল, সংগীত প্রশিক্ষক ও কণ্ঠশিল্পী সোহেল রানা, সংগীতশিল্পী রিপন চন্দ, বাউল সেলিম সরকার, অমিত বর্মণ, রুম্মান আলতাফ, সেলিম আহমেদ, কপিল পদ ঋষি, কাব্য, ধনঞ্জয় ম-ল, নয়নসহ আরও অনেকে। ‘আনন্দধারা’ অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল শিশু শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা। শুরুতেই ছিল রবীন্দ্রসংগীত ও দেশাত্মবোধক গানের এক সুরেলা আয়োজন, এরপর একে একে মঞ্চে আসে শিশুদের কণ্ঠে নানা জনপ্রিয় সংগীত। তাদের পরিশীলিত কণ্ঠ, সাবলীল উপস্থাপনা ও সুরের মাধুর্য্যে মুখর হয়ে ওঠে মিলনায়তন। একইসঙ্গে ছিল ছন্দবদ্ধ নৃত্য পরিবেশনা, যা দর্শক-শ্রোতার হৃদয়ে বাড়তি আবেগ ও আনন্দের স্পন্দন সৃষ্টি করে। এছাড়া অনুষ্ঠানের শেষ অংশে অভিভাবক ও শিক্ষার্থী মিলিত হয়ে পরিবেশন করেন ধামাইল গান। এ অংশটি যেন হয়ে ওঠে এক আবেগঘন পারিবারিক উৎসব, যেখানে সুরে, ছন্দে ও ¯েœহে মিশে যায় প্রজন্ম ও অভিজ্ঞতার সৌন্দর্য। অনুষ্ঠানে উপস্থিত দর্শকদের সাথে আলাপ হলে তারা বলেন, এই আয়োজন প্রমাণ করে, জেলার সাংস্কৃতিক চর্চা কেবল বড়দের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় - ছোট ছোট কোমলমতি শিশুদের হাত ধরেই এগিয়ে যাচ্ছে সুনামগঞ্জের শিল্প-সংস্কৃতির উত্তরাধিকার। তারা আরও বলেন, এই আয়োজন এককথায় মনোমুগ্ধকর। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিচর্যায় শিশুদের এই ধরনের সৃজনশীল অংশগ্রহণ শুধু একটি আয়োজন নয় - এটি এক ভবিষ্যৎ স্বপ্ন বুননের ক্ষেত্র। ‘আনন্দধারা’ তারই অনন্য নজির।