
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক ::
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের হার্টে তিনটি প্রধান রক্তনালিতে ব্লক ধরা পড়ার কথা জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। এমন অবস্থায় বাইপাস সার্জারি করানোই উপযুক্ত বলে মনে করছেন তারা। বুধবার (৩০ জুলাই) রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার করোনারি এনজিওগ্রাফি করা হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে আমিরে জামায়াতের ব্যক্তিগত চিকিৎসকের বোর্ড তার হার্টে বাইপাস সার্জারির পরামর্শ দেন এবং আগামী সপ্তাহে সার্জারি করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রচার স¤পাদক আতাউর রহমান সরকার এ তথ্য জানিয়ে বলেন, রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে বক্তব্য দেয়ার সময় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেন জামায়াত আমির। গত মঙ্গলবার রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার ফলোআপ চিকিৎসার অংশ হিসেবে এনজিওগ্রাম করা হয়। সেখানে পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা এ কথা জানান। জামায়াত আমিরের পিএস নজরুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, জামায়াত আমিরকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পরামর্শ দিয়েছিলেন মেডিক্যাল বোর্ড। তবে তিনি সেই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন। দেশেই সার্জারি করার কথা চিকিৎসকদের জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, গত ১৯ জুলাই জাতীয় সমাবেশে হঠাৎ শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে জামায়াত আমিরকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে হাসপাতাল ত্যাগ করলেও ফলোআপে থাকেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের হার্টে তিনটি প্রধান রক্তনালিতে ব্লক ধরা পড়ার কথা জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। এমন অবস্থায় বাইপাস সার্জারি করানোই উপযুক্ত বলে মনে করছেন তারা। বুধবার (৩০ জুলাই) রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার করোনারি এনজিওগ্রাফি করা হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে আমিরে জামায়াতের ব্যক্তিগত চিকিৎসকের বোর্ড তার হার্টে বাইপাস সার্জারির পরামর্শ দেন এবং আগামী সপ্তাহে সার্জারি করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রচার স¤পাদক আতাউর রহমান সরকার এ তথ্য জানিয়ে বলেন, রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে বক্তব্য দেয়ার সময় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেন জামায়াত আমির। গত মঙ্গলবার রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার ফলোআপ চিকিৎসার অংশ হিসেবে এনজিওগ্রাম করা হয়। সেখানে পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা এ কথা জানান। জামায়াত আমিরের পিএস নজরুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, জামায়াত আমিরকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পরামর্শ দিয়েছিলেন মেডিক্যাল বোর্ড। তবে তিনি সেই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন। দেশেই সার্জারি করার কথা চিকিৎসকদের জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, গত ১৯ জুলাই জাতীয় সমাবেশে হঠাৎ শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে জামায়াত আমিরকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে হাসপাতাল ত্যাগ করলেও ফলোআপে থাকেন।