
স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জে ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২ আগস্ট) সকাল ১১টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বিরোদা রানী রায়ের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত জাকারিয়ার মা কুলসুমা বেগম, রিপন মিয়ার মা আছর বিবি, রহমত আলীর মা পারভীন আক্তার, সুহান মিয়ার মা মোছা. জুলেহা ও কানিজ সুলতানা। তারা তাদের সন্তানদের আহত হওয়ার পেছনের ঘটনা এবং সেই সময়ের কঠিন সংগ্রামের কথা তুলে ধরেন।
জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, এই মায়েরা শুধু নিজেদের সন্তানের জন্য নয়, বরং দেশের গণতন্ত্র ও অধিকার আদায়ের সংগ্রামে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তাদের এই ত্যাগ ও সাহস আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। আমরা তাদের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) জাকির হোসাইনসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত সন্তানদের মায়েরা।
সুনামগঞ্জে ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২ আগস্ট) সকাল ১১টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বিরোদা রানী রায়ের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত জাকারিয়ার মা কুলসুমা বেগম, রিপন মিয়ার মা আছর বিবি, রহমত আলীর মা পারভীন আক্তার, সুহান মিয়ার মা মোছা. জুলেহা ও কানিজ সুলতানা। তারা তাদের সন্তানদের আহত হওয়ার পেছনের ঘটনা এবং সেই সময়ের কঠিন সংগ্রামের কথা তুলে ধরেন।
জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, এই মায়েরা শুধু নিজেদের সন্তানের জন্য নয়, বরং দেশের গণতন্ত্র ও অধিকার আদায়ের সংগ্রামে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তাদের এই ত্যাগ ও সাহস আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। আমরা তাদের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) জাকির হোসাইনসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত সন্তানদের মায়েরা।