
মো. বায়েজীদ বিন ওয়াহিদ ::
লেখাপড়া শেষ করে স্বপ্ন ছিল নিজের জন্য কিছু করার, কিন্তু তার চেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল অন্যদের জন্য কিছু করা। সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়ে সুনামগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ‘সফল যুব উদ্যোক্তা’ হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন জামালগঞ্জের আরিফ বাদশা।
আন্তজার্তিক যুব দিবস উপলক্ষে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে জেলায় ৩ ক্যাটাগরিতে ৩ জনকে জেলার শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা হিসেবে ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
আন্তজার্তিক যুব দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালকের নেতৃত্বে মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে একটি র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়ে এক আলোচনা সভায় মিলিত হন।
আলোচনা শেষে, জেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে ‘সফল যুব সংগঠক’, ‘সফল যুব সংগঠন’ ও ‘সফল যুব উদ্যোক্তা’ হিসেবে ৩ ক্যাটাগরিতে ৩ জনকে জেলার শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত করে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এসময় জেলার শ্রেষ্ঠ "সফল যুব উদ্যোক্তা" হিসেবে যুব ঋণের চেক, সনদপত্র ও ক্রেস্ট গ্রহণ করেন জামালগঞ্জ উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের সাচনা গ্রামের সফল উদ্যোক্তা আরিফ বাদশা।
ছোট্ট গ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করা আরিফ বাদশা প্রথমে নিজ উদ্যোগে সমন্বিত কৃষি খামার, ধান, ভুট্টা, সূর্যমুখি, বাদাম চাষসহ বিভিন্ন শাক-সবজি ও বাড়িতে জৈবজ্বালানী হিসেবে বায়োগ্যাস প্লান্ট করে সফলতা অর্জন করেন।
এছাড়াও তার বাড়িতে ‘গোয়াল ডেইরি ফার্ম’ প্রকল্পে সফলতা লাভ করেন। বর্তমানে বিভিন্ন সময়ে তার অধীনে থাকা ৩ থেকে ১০ টি পরিবারের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।
আরিফ বাদশা বলেন, আমার শুরুর পথে ছিল হাজারো বাধা, অর্থের অভাব থেকে শুরু করে সমাজের অবিশ্বাস - সবই ছিল সঙ্গী। কিন্তু হাল না ছেড়ে পরিশ্রম, সৎ মনোভাব এবং পরিকল্পিত কাজের মাধ্যমে তিনি তার দক্ষতাকে এগিয়ে নিয়ে যান।
আজ তার প্রতিষ্ঠান আশপাশের এলাকাতে কর্মসংস্থানের প্রতীক হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেন, এই পুরস্কার আমার নয়, আমার সাথে যারা পরিশ্রম করেছে, তাদের সবার।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সমর কুমার পাল, জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক শাহনুর আলম, সহকারী পরিচালক জাফর ইকবাল চৌধুরী প্রমুখ।
লেখাপড়া শেষ করে স্বপ্ন ছিল নিজের জন্য কিছু করার, কিন্তু তার চেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল অন্যদের জন্য কিছু করা। সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়ে সুনামগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ‘সফল যুব উদ্যোক্তা’ হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন জামালগঞ্জের আরিফ বাদশা।
আন্তজার্তিক যুব দিবস উপলক্ষে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে জেলায় ৩ ক্যাটাগরিতে ৩ জনকে জেলার শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা হিসেবে ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
আন্তজার্তিক যুব দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালকের নেতৃত্বে মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে একটি র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়ে এক আলোচনা সভায় মিলিত হন।
আলোচনা শেষে, জেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে ‘সফল যুব সংগঠক’, ‘সফল যুব সংগঠন’ ও ‘সফল যুব উদ্যোক্তা’ হিসেবে ৩ ক্যাটাগরিতে ৩ জনকে জেলার শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত করে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এসময় জেলার শ্রেষ্ঠ "সফল যুব উদ্যোক্তা" হিসেবে যুব ঋণের চেক, সনদপত্র ও ক্রেস্ট গ্রহণ করেন জামালগঞ্জ উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের সাচনা গ্রামের সফল উদ্যোক্তা আরিফ বাদশা।
ছোট্ট গ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করা আরিফ বাদশা প্রথমে নিজ উদ্যোগে সমন্বিত কৃষি খামার, ধান, ভুট্টা, সূর্যমুখি, বাদাম চাষসহ বিভিন্ন শাক-সবজি ও বাড়িতে জৈবজ্বালানী হিসেবে বায়োগ্যাস প্লান্ট করে সফলতা অর্জন করেন।
এছাড়াও তার বাড়িতে ‘গোয়াল ডেইরি ফার্ম’ প্রকল্পে সফলতা লাভ করেন। বর্তমানে বিভিন্ন সময়ে তার অধীনে থাকা ৩ থেকে ১০ টি পরিবারের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।
আরিফ বাদশা বলেন, আমার শুরুর পথে ছিল হাজারো বাধা, অর্থের অভাব থেকে শুরু করে সমাজের অবিশ্বাস - সবই ছিল সঙ্গী। কিন্তু হাল না ছেড়ে পরিশ্রম, সৎ মনোভাব এবং পরিকল্পিত কাজের মাধ্যমে তিনি তার দক্ষতাকে এগিয়ে নিয়ে যান।
আজ তার প্রতিষ্ঠান আশপাশের এলাকাতে কর্মসংস্থানের প্রতীক হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেন, এই পুরস্কার আমার নয়, আমার সাথে যারা পরিশ্রম করেছে, তাদের সবার।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সমর কুমার পাল, জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক শাহনুর আলম, সহকারী পরিচালক জাফর ইকবাল চৌধুরী প্রমুখ।