
স্টাফ রিপোর্টার ::
দোয়ারাবাজার ও তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় ভারত থেকে চোরাচালানের গরু ও বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময়, বিজিবি তাদের প্রতিরোধ করতে গেলে বিজিবির টহল দলের উপর চোরাকারবারিরা সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা চালায়।
দুটি হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত পৃথক দুটি মামলায় বুধবার ভোরে দোয়ারাবাজার ও তাহিরপুর থানা পুলিশ বিজিবির সহযোগিতায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন তাহিরপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী লাউড়েরগড় গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মো. আলী (২৫), আবু বক্করের ছেলে মো. আজবিরুল ইসলাম (২৫), মস্তু মিয়ার ছেলে মো. কাজী মিয়া (৩০), দোয়ারাবাজার উপজেলার পেকপাড়া গ্রামের সমশের আলীর ছেলে খোকন মিয়া (৩২) ও মো. লিচু মিয়ার ছেলে সিরাজ মিয়া (২৭)। প্রসঙ্গত, গত ২২ মার্চ সুনামগঞ্জ ২৮ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের (বিজিবি) দায়িত্বপূর্ণ দোয়ারাবাজার উপজেলার পেকপাড়া বিওপির মোকামছড়া সীমান্ত এলাকায় চোরাকারবারিরা ভারত থেকে গরু নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় বিজিবি তাদের প্রতিরোধ করতে গেলে চোরাকারবারিরা সংঘবদ্ধ হয়ে বিজিবির টহল দলের ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় দোয়ারাবাজার থানায় ৮ জনকে আসামি করে মামলা করে বিজিবি। অপরদিকে গত ৬ আগস্ট তাহিরপুর উপজেলার লাউড়েরগড় বিওপির সীমান্ত এলাকায় চোরাকারবারিরা ভারত থেকে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় বিজিবি তাদের প্রতিরোধ করতে গেলে বিজিবির টহল দলের ওপর সংঘবদ্ধ চোরাকারবারিরা হামলা চালায়। এ ঘটনায় তাহিরপুর থানায় চারজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে বিজিবি। ওই দুটি মামলায় বুধবার ভোরে দোয়ারাবাজার ও তাহিরপুর সীমান্ত এলাকা থেকে পুলিশ ও বিজিবি যৌথ অভিযান পরিচালনা তাদেরকে গ্রেপ্তার করে। সুনামগঞ্জ- ২৮ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারকৃতদের নিজ নিজ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
দোয়ারাবাজার ও তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় ভারত থেকে চোরাচালানের গরু ও বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময়, বিজিবি তাদের প্রতিরোধ করতে গেলে বিজিবির টহল দলের উপর চোরাকারবারিরা সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা চালায়।
দুটি হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত পৃথক দুটি মামলায় বুধবার ভোরে দোয়ারাবাজার ও তাহিরপুর থানা পুলিশ বিজিবির সহযোগিতায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন তাহিরপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী লাউড়েরগড় গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মো. আলী (২৫), আবু বক্করের ছেলে মো. আজবিরুল ইসলাম (২৫), মস্তু মিয়ার ছেলে মো. কাজী মিয়া (৩০), দোয়ারাবাজার উপজেলার পেকপাড়া গ্রামের সমশের আলীর ছেলে খোকন মিয়া (৩২) ও মো. লিচু মিয়ার ছেলে সিরাজ মিয়া (২৭)। প্রসঙ্গত, গত ২২ মার্চ সুনামগঞ্জ ২৮ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের (বিজিবি) দায়িত্বপূর্ণ দোয়ারাবাজার উপজেলার পেকপাড়া বিওপির মোকামছড়া সীমান্ত এলাকায় চোরাকারবারিরা ভারত থেকে গরু নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় বিজিবি তাদের প্রতিরোধ করতে গেলে চোরাকারবারিরা সংঘবদ্ধ হয়ে বিজিবির টহল দলের ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় দোয়ারাবাজার থানায় ৮ জনকে আসামি করে মামলা করে বিজিবি। অপরদিকে গত ৬ আগস্ট তাহিরপুর উপজেলার লাউড়েরগড় বিওপির সীমান্ত এলাকায় চোরাকারবারিরা ভারত থেকে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সময় বিজিবি তাদের প্রতিরোধ করতে গেলে বিজিবির টহল দলের ওপর সংঘবদ্ধ চোরাকারবারিরা হামলা চালায়। এ ঘটনায় তাহিরপুর থানায় চারজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে বিজিবি। ওই দুটি মামলায় বুধবার ভোরে দোয়ারাবাজার ও তাহিরপুর সীমান্ত এলাকা থেকে পুলিশ ও বিজিবি যৌথ অভিযান পরিচালনা তাদেরকে গ্রেপ্তার করে। সুনামগঞ্জ- ২৮ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারকৃতদের নিজ নিজ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।