
স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জের সদর উপজেলার আফতাবনগর ইউনিয়নের খাইমতর এলাকায় উড়াই বিলের পাড়ে বিভিন্ন প্রজাতির সরকারি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে।এ বিষয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন খাইমতর গ্রামের মৃত আব্দুল খালিকের ছেলে ইকবাল হোসেন।
গত মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) এই লিখিত অভিযোগটি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে জমা দেন তিনি। অভিযুক্তরা হলেন খাইমতর গ্রামের আব্দুল হেকিম, সুমন আহমেদ, জাহাঙ্গীর আলম, আফাজ উদ্দিন, মখলিছ মিয়া, জমির উদ্দিন, আমির উদ্দিন, জুনেদ আহমেদ, তাজ উদ্দিন এবং আব্দুস সামাদ। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্তরা তাদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়াই উড়াই বিলের পাড়ে বিভিন্ন প্রজাতির ১০/১২ টি গাছ কেটে নেয়। গাছ কাটায় গ্রামের লোকজন বাধা নিষেধ করলে, অভিযুক্তরা হুমকি ধমকি প্রদান করে। এই গাছগুলো কেটে নেওয়ায় এলাকার সৌন্দর্য নষ্ট হয়েছে এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংসের পাশাপাশি পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। বিষয়টি তদন্ত করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি এলাকাবাসীর।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্তদের আব্দুস সামাদ, তাজ উদ্দিনকে একাধিক বার যোগাযোগ করা হলে ‘পরে কথা বলবেন’ এমনটা বলেই ফোনকল কেটে দেন।
এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুলতানা জেরিন বলেন, অভিযোগের কাগজটি হাতে পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেব।
সুনামগঞ্জের সদর উপজেলার আফতাবনগর ইউনিয়নের খাইমতর এলাকায় উড়াই বিলের পাড়ে বিভিন্ন প্রজাতির সরকারি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে।এ বিষয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন খাইমতর গ্রামের মৃত আব্দুল খালিকের ছেলে ইকবাল হোসেন।
গত মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) এই লিখিত অভিযোগটি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে জমা দেন তিনি। অভিযুক্তরা হলেন খাইমতর গ্রামের আব্দুল হেকিম, সুমন আহমেদ, জাহাঙ্গীর আলম, আফাজ উদ্দিন, মখলিছ মিয়া, জমির উদ্দিন, আমির উদ্দিন, জুনেদ আহমেদ, তাজ উদ্দিন এবং আব্দুস সামাদ। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্তরা তাদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়াই উড়াই বিলের পাড়ে বিভিন্ন প্রজাতির ১০/১২ টি গাছ কেটে নেয়। গাছ কাটায় গ্রামের লোকজন বাধা নিষেধ করলে, অভিযুক্তরা হুমকি ধমকি প্রদান করে। এই গাছগুলো কেটে নেওয়ায় এলাকার সৌন্দর্য নষ্ট হয়েছে এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংসের পাশাপাশি পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। বিষয়টি তদন্ত করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি এলাকাবাসীর।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্তদের আব্দুস সামাদ, তাজ উদ্দিনকে একাধিক বার যোগাযোগ করা হলে ‘পরে কথা বলবেন’ এমনটা বলেই ফোনকল কেটে দেন।
এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুলতানা জেরিন বলেন, অভিযোগের কাগজটি হাতে পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেব।