দুর্ভোগে চার লাখ মানুষ

রঙ্গারচর-লক্ষ্মীপুর সড়ক দ্রুত নির্মাণ করুন

আপলোড সময় : ২২-০৯-২০২৫ ০৮:৪১:৫৬ পূর্বাহ্ন , আপডেট সময় : ২২-০৯-২০২৫ ০৮:৪১:৫৬ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জ সদর ও দোয়ারাবাজার উপজেলার প্রায় চার লাখ মানুষের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগের নাম - রঙ্গারচর-লক্ষ্মীপুর সংযোগ সড়ক। পাঁচ বছর আগে নির্মিত হরিণাপাটি সেতু আজও অকেজো পড়ে আছে, কারণ এর দুই দিকে সড়কই তৈরি হয়নি। জনগণের কষ্ট লাঘবের জন্য যেটি আশীর্বাদ হওয়ার কথা ছিল, সেটিই পরিণত হয়েছে অভিশাপে। বর্ষাকালে সড়কটি পানিতে তলিয়ে গেলে নৌকাই ভরসা, আর শুকনো মৌসুমে মোটরসাইকেল কিংবা হেঁটে চলাচল করতে হয়। এতে সাধারণ মানুষের নিত্যদিনের জীবনযাত্রা যেমন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি রোগী, বিশেষ করে গর্ভবতী নারী ও স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরা মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পড়ছেন। সময়মতো চিকিৎসা না পেয়ে জীবনহানির ঘটনা ঘটছে - যা অমানবিক ও অগ্রহণযোগ্য। এই পরিস্থিতি কোনোভাবেই নতুন নয়। বহু বছর ধরে স্থানীয়রা দাবির পর দাবি জানিয়ে আসছেন, কিন্তু সমাধানের উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার পরিদর্শন ও আশ্বাস অবশ্যই ইতিবাচক দিক, তবে জনগণের মনে প্রশ্ন জাগে- এবারও কি কেবল আশ্বাসেই সীমাবদ্ধ থাকবে? নাকি কার্যকর পদক্ষেপও নেওয়া হবে? সরকারের উন্নয়ন বাজেট, প্রকল্প ও বরাদ্দের অভাব নেই। কিন্তু একটি সেতু ও সংযোগ সড়কের মতো গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো অস¤পূর্ণ থেকে গেলে তা শুধু পরিকল্পনার ব্যর্থতাই নয়, বরং অবহেলার দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়ায়। চার লাখ মানুষের যাতায়াত ও জীবিকার একমাত্র ভরসা এ সড়ককে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কার করা এখন সময়ের দাবি। আমরা মনে করি, জেলা প্রশাসকের দেওয়া প্রতিশ্রুতির অবশ্যই বাস্তবায়ন হবে। দ্রুত একটি বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা হাতে নিয়ে এলজিইডি ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয়ে কাজ শুরু করতে হবে। সামনে শুষ্ক মৌসুমেই এই স রঙ্গারচর-লক্ষ্মীপুর সড়ক দ্রুত নির্মাণ করুন সুনামগঞ্জ সদর ও দোয়ারাবাজার উপজেলার প্রায় চার লাখ মানুষের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগের নাম - রঙ্গারচর-লক্ষ্মীপুর সংযোগ সড়ক। পাঁচ বছর আগে নির্মিত হরিণাপাটি সেতু আজও অকেজো পড়ে আছে, কারণ এর দুই দিকে সড়কই তৈরি হয়নি। জনগণের কষ্ট লাঘবের জন্য যেটি আশীর্বাদ হওয়ার কথা ছিল, সেটিই পরিণত হয়েছে অভিশাপে। বর্ষাকালে সড়কটি পানিতে তলিয়ে গেলে নৌকাই ভরসা, আর শুকনো মৌসুমে মোটরসাইকেল কিংবা হেঁটে চলাচল করতে হয়। এতে সাধারণ মানুষের নিত্যদিনের জীবনযাত্রা যেমন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি রোগী, বিশেষ করে গর্ভবতী নারী ও স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরা মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পড়ছেন। সময়মতো চিকিৎসা না পেয়ে জীবনহানির ঘটনা ঘটছে - যা অমানবিক ও অগ্রহণযোগ্য। এই পরিস্থিতি কোনোভাবেই নতুন নয়। বহু বছর ধরে স্থানীয়রা দাবির পর দাবি জানিয়ে আসছেন, কিন্তু সমাধানের উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার পরিদর্শন ও আশ্বাস অবশ্যই ইতিবাচক দিক, তবে জনগণের মনে প্রশ্ন জাগে- এবারও কি কেবল আশ্বাসেই সীমাবদ্ধ থাকবে? নাকি কার্যকর পদক্ষেপও নেওয়া হবে? সরকারের উন্নয়ন বাজেট, প্রকল্প ও বরাদ্দের অভাব নেই। কিন্তু একটি সেতু ও সংযোগ সড়কের মতো গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো অস¤পূর্ণ থেকে গেলে তা শুধু পরিকল্পনার ব্যর্থতাই নয়, বরং অবহেলার দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়ায়। চার লাখ মানুষের যাতায়াত ও জীবিকার একমাত্র ভরসা এ সড়ককে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কার করা এখন সময়ের দাবি। আমরা মনে করি, জেলা প্রশাসকের দেওয়া প্রতিশ্রুতির অবশ্যই বাস্তবায়ন হবে। দ্রুত একটি বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা হাতে নিয়ে এলজিইডি ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয়ে কাজ শুরু করতে হবে। সামনে শুষ্ক মৌসুমেই এই স

সম্পাদকীয় :

  • সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : মো. জিয়াউল হক
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : বিজন সেন রায়
  • বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : মোক্তারপাড়া রোড, সুনামগঞ্জ-৩০০০।

অফিস :

  • ই-মেইল : [email protected]
  • ওয়েবসাইট : www.sunamkantha.com