
স্টাফ রিপোর্টার::
সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার ৫২নং জাতুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে বিদ্যালয় পরিদর্শনে এসে তিনি শ্রেণি কক্ষে পাঠদান কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন। এসময় তিনি শুধু পরিদর্শন করেই থেমে যাননি, বরং নিজেই সরাসরি পাঠদানে অংশ নেন। তিনি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শিক্ষার্থীদের গণিত ও বাংলা বিষয়ে পাঠদান করান। জেলা প্রশাসকের ক্লাস নেওয়ায় মুগ্ধ হয়েছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বিদ্যালয়ের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার মান, শিক্ষকদের উপস্থিতি এবং নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী ক্লাস পরিচালনা করতে নির্দেশনা প্রদান করেন। একইসাথে, তিনি শিক্ষকদের পাঠদানে আরও আন্তরিক হওয়ার জন্য আহ্বান জানান।
বিদ্যালয় পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্ভর করে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং সঠিক দিকনির্দেশনার ওপর।’
এসময় তিনি আরও বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষা একটি শিশুর ভবিষ্যৎ তৈরি করে। একইসাথে তৈরি করে একটি জাতির ভবিষ্যৎ। এই কারনেই পৃথিবীর সব দেশে প্রাথমিক শিক্ষাকে সকল নাগরিকের জন্য মৌলিক অধিকার হিসাবে ধরা হয়েছে। প্রতিটি শিশুর শিখতে চাওয়ার প্রবণতা, চারিত্রিক গঠন, বিভিন্ন ধরনের মৌলিক শিক্ষা ইত্যাদি সাধারণত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শেখানো হয়। যেটি ভবিষ্যতে তাদের সারা জীবনের উন্নয়নের চাবিকাঠি হয়ে উঠে।’
পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় সকল সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, দাপ্তরিক কাজের ফাঁকে শিক্ষার্থীদের খুঁজ খবর নিতে গিয়েছিলাম। শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য জেলা প্রশাসন সব সময় পাশে থাকবে।
সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার ৫২নং জাতুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে বিদ্যালয় পরিদর্শনে এসে তিনি শ্রেণি কক্ষে পাঠদান কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন। এসময় তিনি শুধু পরিদর্শন করেই থেমে যাননি, বরং নিজেই সরাসরি পাঠদানে অংশ নেন। তিনি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শিক্ষার্থীদের গণিত ও বাংলা বিষয়ে পাঠদান করান। জেলা প্রশাসকের ক্লাস নেওয়ায় মুগ্ধ হয়েছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বিদ্যালয়ের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার মান, শিক্ষকদের উপস্থিতি এবং নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী ক্লাস পরিচালনা করতে নির্দেশনা প্রদান করেন। একইসাথে, তিনি শিক্ষকদের পাঠদানে আরও আন্তরিক হওয়ার জন্য আহ্বান জানান।
বিদ্যালয় পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্ভর করে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং সঠিক দিকনির্দেশনার ওপর।’
এসময় তিনি আরও বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষা একটি শিশুর ভবিষ্যৎ তৈরি করে। একইসাথে তৈরি করে একটি জাতির ভবিষ্যৎ। এই কারনেই পৃথিবীর সব দেশে প্রাথমিক শিক্ষাকে সকল নাগরিকের জন্য মৌলিক অধিকার হিসাবে ধরা হয়েছে। প্রতিটি শিশুর শিখতে চাওয়ার প্রবণতা, চারিত্রিক গঠন, বিভিন্ন ধরনের মৌলিক শিক্ষা ইত্যাদি সাধারণত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শেখানো হয়। যেটি ভবিষ্যতে তাদের সারা জীবনের উন্নয়নের চাবিকাঠি হয়ে উঠে।’
পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় সকল সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, দাপ্তরিক কাজের ফাঁকে শিক্ষার্থীদের খুঁজ খবর নিতে গিয়েছিলাম। শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য জেলা প্রশাসন সব সময় পাশে থাকবে।